অসমে বন্যায় মারা পড়েছে অসংখ্য প্রাণীও |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
কাজিরাঙায় বিপন্ন প্রাণীকুল। বন দফতরের সৌজন্যে পাওয়া ছবি। |
বন্যার জল কমার সঙ্গে সঙ্গেই, কাজিরাঙার বিভিন্ন এলাকা থেকে পশুর মৃতদের মিলতে শুরু করেছে। বন্যা ও চোরাশিকার মিলিয়ে এই ক’দিনে অন্তত ১০টি গন্ডারকে হারিয়েছে কাজিরাঙা। মৃত হরিণের সংখ্যা দেড়শো ছাড়িয়েছে। ২০০৪ সালের পরে অসমে এতবড় বন্যা হয়নি। কাজিরাঙার সব কটি রেঞ্জ পুরোপুরি জলে ডুবে ছিল। কাজিরাঙা কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয় গত কালও কাঠপড়া এলাকা থেকে একটি প্রাপ্তবয়স্ক ও একটি গন্ডার শাবকের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আজ, অগরাতলি থেকে আরও একটি গন্ডারের দেহ উদ্ধার হয়। গত ২৪ ঘন্টায় প্রায় ৭০টি হরিণের মৃতদেহ মিলেছে। সোমবার মিলেছিল ৮০টি দেহ। জল কমার সঙ্গে সঙ্গেই আরও মৃতদেহ মেলার সম্ভবনা রয়েছে। উদ্যানের ভিতরে ঘাস ও জল খাওয়া বা পান করার অবস্থায় নেই। ডব্লিউটিআই-এর প্রাণী উদ্ধার কেন্দ্রে মোট ১২৫টি উদ্ধার হওয়া হরিণকে আনা হয়েছে। এর মধ্যে ফের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে ৯০টি কে। ১৭টি মারা গিয়েছে। ১৮টির চিকিৎসা চলছে। দু’টি হস্তিশাবক ও দু’টি গন্ডার শাবকের চিকিৎসা চলছে। মানসের উদ্যান অধিকর্তা অনিন্দ্য স্বরগোয়ারি জানান, এখনও উদ্যানের কোর এলাকার জল সরেনি। ফলে প্রাণী মৃত্যুর সংখ্যা নিশ্চিত নয়। পবিতরার রেঞ্জার সেলিম আহামেদ জানান, পবিতরায় পশু মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসেনি।
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়েছে এক কিশোরের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম বাবন বাউরি (১৩)। তার বাড়ি সালানপুর থানার সুদানা গ্রামে। মঙ্গলবার রাতে ঘুমনোর সময়ে একটি বিষাক্ত সাপ তাকে কামড়েছে বলে পরিবারের লোকজনেরা জানান। বুধবার আসানসোল মহকুমা হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • কৃষ্ণনগর |
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়েছে স্বপন ঘোষ নামে এক ব্যক্তির (৫৯)। বাড়ি ধুবুলিয়ার বাহাদুরপুরে। বুধবার সকালে মাঠে কাজ করার সময়ে তাঁকে সাপে ছোবল মারে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে সেখানেই মারা যান তিনি। |