|
|
|
|
|
ভূমিকা প্রশাসকের |
পেশার দৌড়ের একটা ট্র্যাক সোজা গিয়ে পৌঁছয় আমলার চেয়ারে। লিখছেন কৌলিক ঘোষ। |
ছবিটা খুব কিছু বদলায়নি। স্নাতক হওয়ার পর সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষা দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের আমলা হওয়ার বাসনাটা আগেও ছিল। এখনও আছে। শুধু বেড়েছে প্রতিযোগিতা। তবে স্নাতক পেরনোর পর হাতে চলে আসা অনেকটা সময়কে খুব পরিকল্পনা মাফিক ব্যবহার করতে পারলে, স্বপ্ন পূরণ হতে পারে দ্রুত।
স্নাতক হওয়ার পর ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা ইউপিএসসি আয়োজিত যে সমস্ত পরীক্ষায় বসা যায়, তার অন্যতম একটি হল সিভিল সার্ভিসেস। |
|
কেন্দ্রীয় সরকারের আধিকারিক পদে নিয়োগের জন্য বছরে একবার নেওয়া হয় সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষাটি। তিনটি ধাপ। বসতে পারেন যে কোনও বিষয়ে স্নাতকরাই। ফেব্রুয়ারি নাগাদ পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি বেরোয়। আবেদনপত্র জমা দিতে হয় মার্চের মধ্যে। প্রথম ধাপ অর্থাৎ ‘প্রিলিমিনারি’ পরীক্ষা হয় জুনে। পাশ করলে ছাড়পত্র মেলে ‘মেন’ পরীক্ষায় বসার। আর মেন-এ সফলরা ডাক পান ইন্টারভিউ-এর জন্য।
সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষা প্রসঙ্গে বহু ছাত্রছাত্রীই ‘পারব কি পারব না’ এই দোলাচলে ভোগেন। কারণ সারা দেশের বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এঁটে ওঠা যাবে কি না, তাই নিয়েই তৈরি হয় ভয়। কিন্তু কয়েক বছরের পরিসংখ্যান এই ভয় কাটানোর পক্ষে যথেষ্ট। সেই অনুযায়ী, গত ২০০৮-০৯ সালে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছিলেন ৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৪৩৩ জন। মেন পরীক্ষা দিয়েছিলেন ১১ হাজার ৬৬৯ জন। ২০০৯-১০ সালে ৪ লক্ষ ৯ হাজার ১১০ জন প্রিলিমিনারির জন্য আবেদন করেন। মেন পরীক্ষায় বসার সুযোগ পান ১১ হাজার ৮৯৪ জন। সব শেষে ২০১০-১১ সালে প্রিলিমিনারির জন্য জমা পড়ে ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৬৯৮টি আবেদনপত্র। মেন-এ বসেন ১২ হাজার ২৭১ জন। কিন্তু এই লক্ষাধিক আবেদনপত্রের হিসেবটা নেহাতই খাতায়-কলমে। আখেরে কিন্তু পরীক্ষার্থীর সংখ্যাটা তুলনামূলক ভাবে অনেকটাই কম। যেমন, ২০০৮-০৯ সালে প্রিলিমিনারিতে মোট আবেদনকারীর মধ্যে ৫১% পরীক্ষা দেন। ২০০৯-১০ সালে সেই সংখ্যা ঠেকে মোট আবেদনকারীর ৪৭ শতাংশে। আর ২০১০-১১ সালে ৪৯ শতাংশে। ২০১০-১১ সালে ২০০৯-এর সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার মেন পরীক্ষায় সফলদের মধ্যে ২,৪৩১ জনের ইন্টারভিউ হয়। চাকরি পান ৮৭৫ জন। কাজেই এর থেকেই স্পষ্ট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দেখে ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। সঠিক পরিকল্পনা করে পড়াশোনা করলে সাফল্যের দরজা খুলতে পারে অনায়াসেই।
সর্বভারতীয় সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারের যে সমস্ত দফতর বা বিভাগে চাকরির সুযোগ মেলে সেগুলি হল, ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস, ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ফিনান্স সার্ভিস, ইন্ডিয়ান অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ডিফেন্স অ্যাকাউন্টস সার্ভিস, ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিস, ইন্ডিয়ান অর্ডন্যান্স ফ্যাকটরিজ সার্ভিস, ইন্ডিয়ান পোস্টাল সার্ভিস, ইন্ডিয়ান সিভিল অ্যাকাউন্টস সার্ভিস, ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ট্রাফিক সার্ভিস, ইন্ডিয়ান রেলওয়ে অ্যাকাউন্টস সার্ভিস, ইন্ডিয়ান রেলওয়ে পার্সোনেল সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ডিফেন্স এস্টেটস সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ইনফর্মেশন সার্ভিস, ইন্ডিয়ান কর্পোরেট ল সার্ভিস, ইন্ডিয়ান ট্রেড সার্ভিস ইত্যাদি।
মোট ৪০০ নম্বরের চার ঘন্টার এই পরীক্ষায় দু’টি পত্র। প্রশ্ন হয় পুরোপুরি অবজেকটিভ ধরনের। প্রত্যেক পত্রের জন্য ২০০ নম্বর এবং দু’ঘণ্টা সময় বরাদ্দ। প্রথম পত্রে থাকে, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি, বিশ্ব তথা ভারতের ভূগোল, ভারতের রাজনীতি এবং শাসন ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়ন, পরিবেশ এবং বাস্তুতন্ত্র এবং সাধারণ বিজ্ঞান। দ্বিতীয় পত্রে ২০০ নম্বরের মধ্যে থাকছে কম্প্রিহেনশন, কমিউনিকেশন স্কিল, লজিক্যালি রিজনিং এবং অ্যানালিটিক্যাল এবিলিটি, ডিসিশন মেকিং এবং প্রবলেম সলভিং, জেনারেল মেন্টাল এবিলিটি, বেসিক নিউমেরিসি (দশম স্তর মানের)। |
|
|
পরীক্ষায় সফল হওয়ার মন্ত্র, সঠিক পরিকল্পনা ও পরিশ্রম। |
প্রিলিমিনারি পরীক্ষাটি হল প্রাথমিক বাছাই পর্ব। এই পরীক্ষায় সাফল্যের পরই সুযোগ মেলে মেন পরীক্ষায় বসার। মেন পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর এবং তার পর ইন্টারভিউতে পাওয়া নম্বর মিলিয়েই চূড়ান্ত মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হয়।
মেন পরীক্ষায় মোট ন’টি পত্র থাকে। এর মধ্যে পাঁচটি হল আবশ্যিক আর বাকি চারটি পত্র (দু’টি বিষয়) হল ঐচ্ছিক। পাঁচটি আবশ্যিক বিষয়ের মধ্যে
রয়েছে প্রথম পত্রে যে কোনও একটি ভারতীয় ভাষা (দেশের সংবিধানে অষ্টম তফসিলভুক্ত), দ্বিতীয় পত্রে ইংরাজি, তৃতীয় পত্রে রচনা। চতুর্থ এবং পঞ্চম পত্রে জেনারেল স্টাডিজ। আবশ্যিক অংশের জন্য নির্দিষ্ট ১,৫০০ নম্বর। ঐচ্ছিক বিষয়ের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে বাছাই করতে হয় দু’টি বিষয়। প্রত্যেকটি বিষয়ের আবার দু’টি পত্র। অর্থাৎ মোট ১২০০ নম্বর রয়েছে ঐচ্ছিক বিষয়ের জন্য। আবশ্যিক এবং ঐচ্ছিক বিষয় মিলিয়ে মেন পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ ২৭০০ নম্বর।
ইন্টারভিউয়ের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৩০০ নম্বর। অর্থাৎ যে সমস্ত ছাত্রছাত্রী মেন পরীক্ষাতে সফল হয়, তাদের ডাকা হয় ইন্টারভিউয়ের জন্য। মেন-এর ২৭০০ নম্বর এবং ইন্টারভিউয়ের ৩০০ নম্বর অর্থাৎ মোট ৩০০০ নম্বরের মধ্যে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ফাইনাল মেরিট লিস্ট তৈরি করা হয়।
প্রসঙ্গত মেন পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয় অক্টোবর-নভেম্বর মাস নাগাদ। অর্থাৎ প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার মধ্যে প্রায় চার মাস সময়ের তফাত থাকে। সর্বভারতীয় সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত অমলকুমার মুখোপাধ্যায়ের মতে, প্রিলিমিনারি পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হয়ে মেন পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার মানসিকতা একদমই রাখা উচিত নয়। একই সঙ্গে প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার প্রস্তুতি চালানো প্রয়োজন। কারণ, প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর মেন পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া এক কথায় অসম্ভব। সময় থাকে না বললেই চলে। |
|
|
খেয়াল রাখুন তথ্য সংকলন: কৌলিক ঘোষ |
|
|
সান্ধ্যকালীন ৫ বছরের সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল এবং ৩ বছরের বি টেক ইন ইনস্ট্রুমেন্টেশন অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ভর্তির জন্য আবেদনপত্র দেওয়া শুরু হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। আবেদনপত্র সংগ্রহ করার শেষ দিন ১২ এপ্রিল। ভর্তির পরীক্ষাটি হবে ৫ মে। আরও তথ্য মিলবে www.jadavpur.edu ওয়েবসাইটে।
|
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাডাল্ট কন্টিনিউয়িং এডুকেশন অ্যান্ড এক্সটেনশন বিভাগের অধীনে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন মাস কমিউনিকেশন পাঠ্যক্রমের আবেদনপত্র দেওয়া শুরু হল। জমা দিতে হবে ২৭ এপ্রিলের মধ্যে। যে কোনও বিষয়ের স্নাতকরাই ভর্তির পরীক্ষায় বসতে পারেন। লিখিত পরীক্ষায় সফল হলে ডাকা হয় ইন্টারভিউয়ে। পরীক্ষাটি হবে ১৬ জুন। এতে বসার জন্য বয়সের ঊর্ধ্বসীমা নেই।
|
মোবাইল পরিষেবা সংস্থা এয়ারটেল আনল ‘থ্রি প্যাক এডুকেশন পোর্টাল’। মোবাইল ফোন মারফত শিক্ষা সংক্রান্ত তিনটি পরিষেবা দিতেই এই উদ্যোগ, দাবি সংস্থার। পরিষেবাগুলি হল
১) এয়ারটেল এক্স্যাম। এমবিএ, জিআরই, ইউপিএসসি এবং ব্যাঙ্ক প্রবেশনারি অফিসার্স-এর মতো বিভিন্ন প্রবেশিকা ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এই পরিষেবায়। এর গ্রাহক হলে পড়ুয়ারা প্রতি দিন পরীক্ষাগুলি সম্পর্কে বিভিন্ন পরামর্শ, সাধারণ তথ্য ও নির্দেশিকা পাবেন। পরীক্ষার দিন সম্পর্কে জানতে পারবেন। সম্ভাব্য প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। নিজেকে নিয়মিত যাচাই করার সুযোগও থাকবে।
২) এয়ারটেল ইংলিশ গুরু। বাংলা, হিন্দি, মারাঠি, গুজরাতি, তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালয়ালম ইত্যাদি যে কোনও ভাষার মাধ্যমে ইংরেজি শেখানো হবে এই পরিষেবায়।
৩) এয়ারটেল ক্যাম্পাস সার্চ সার্ভিস। পড়ুয়া ও অভিভাবকদের স্কুল বা কলেজে ভর্তি সম্পর্কে তথ্য জানানো হবে এতে। পড়াশোনা ও কেরিয়ার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ ও জরুরি তথ্য সরবরাহ করা হবে।
|
|
অ্যানিমেশন, ভিডিও গেম ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন নিয়ে বিদেশে পড়তে চান যাঁরা, তাঁদের জন্য ডিএসকে গোষ্ঠী আনল দেশেই আন্তর্জাতিক মানের কোর্স করার বিশেষ সুযোগ। এর জন্য ডিএসকে ফ্রান্সের একটি চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-এর সঙ্গে জোট বেঁধেছে। আর ওই উদ্যোগের হাত ধরেই ভারতে এসেছে সে দেশের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুপিনফোকম। ডিএসকে-সুপিনফোকমের যৌথ উদ্যোগে পুণেতে হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাস, ডিএসকে সুপিনফোকম ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পাস।
কর্তৃপক্ষের দাবি, আন্তর্জাতিক মান ও পাঠ্যসূচি মেনেই সেখানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। রয়েছে উন্নত মানের পরিকাঠামো ও পড়ুয়াদের থাকার সুবিধা। সেখানে করানো হবে অ্যানিমেশন, ভিডিও গেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনের পাঁচ বছরের পূর্ণ সময়ের একটি বৃত্তিমূলক পাঠ্যক্রম। ফ্রান্স ও ইউরোপে সংশ্লিষ্ট শিল্পের দক্ষ পেশাদারেরা থাকবেন ফ্যাকাল্টি হিসেবে। যে কোনও বিষয়ে দ্বাদশ পাশ হলেই ভর্তি হওয়া যাবে। তবে আগে বসতে হবে প্রবেশিকা পরীক্ষায়। এর জন্য ১০ এপ্রিলের মধ্যে নাম নথিভুক্ত করতে হবে। প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ১৫ এপ্রিল। ফোন ৪০০৪-৭১৪৭/৭১৪৪। দেখে নিন প্রতিষ্ঠানের www.dskic.com ওয়েবসাইটটি।
|
ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক বা বিজ্ঞান নিয়ে স্নাতকোত্তরের পর যাঁরা এম টেক করতে আগ্রহী, তাঁদের বসতে হয় গেট পরীক্ষায়। এর জন্য সল্টলেকের অ্যাকাডেমিক্যাল-এ নতুন ব্যাচে ভর্তি শুরু হচ্ছে। যোগাযোগ করতে পারেন ২৩২১-৯৩৯৪ নম্বরে।
|
২০১২-র টয়ফেল বৃত্তির জন্য আবেদনপত্র জমার শেষ দিন ১৩ এপ্রিল। বৃত্তির পরিমাণ এই বছর ১৬% বেড়ে হয়েছে ৭০ হাজার ডলার। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে দেখে নিন http://www.ets.orq/toefl/scholarships/overview/india/ ওয়েবসাইটে। ফোন: +৯১ ৯৭১১২৩৭১১১। সোম থেকে শুক্র ফোন করুন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫.৩০-এর মধ্যে। |
|
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
প্রশ্ন: বিজ্ঞান নিয়ে দ্বাদশ পড়ছি। রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স (মেডিক্যাল) দিতে চাই। এর জন্য কী পরীক্ষা হয়, উচ্চ মাধ্যমিকে কত নম্বর দরকার এবং এন্ট্রান্স পরীক্ষাতেই বা কত নম্বর পাওয়া প্রয়োজন?
সুপ্রিয় বসু, রামপুরহাট
উত্তর: রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড আয়োজিত জয়েন্ট এন্ট্রান্স (মেডিক্যাল) পরীক্ষায় তিনটি বিষয় থাকে। ৫০ নম্বরের ফিজিক্স, ৫০ নম্বরের কেমিস্ট্রি এবং ১০০ নম্বরের বায়োলজিক্যাল সায়েন্স। পরীক্ষায় বসতে হলে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, ইংরাজি ও মাতৃভাষাতে আলাদা ভাবে পাশ নম্বর পেতে হয়। তবে একই সঙ্গে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি ও বায়োলজি এই তিনটি বিষয় এক সঙ্গে মিলিয়ে ৫০% নম্বর থাকা প্রয়োজন। ইংরাজিতে ৩০% থাকতে হবে।
আর জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজি, এই তিনটি বিষয় মিলিয়ে ৫০% নম্বর থাকা প্রয়োজন।
প্রশ্ন: আমার মেয়ে স্নাতকের পর সাংবাদিকতা নিয়ে এম এ করতে আগ্রহী। কোথায় কোথায় বিষয়টি পড়ানো হয় জানতে আগ্রহী।
উদয়ভানু সরকার, পশ্চিম মেদিনীপুর
উত্তর: যে কোনও বিষয়ে স্নাতক হলেই সাংবাদিকতা পড়া যায়। তবে সাম্মানিক হওয়া প্রয়োজন প্রায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্রভারতী সাংবাদিকতায় এম এ করায়। তবে মনে রাখার বিষয়, সাংবাদিকতার যে কোনও স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্যই প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয়।
|
পেশার দুনিয়ার যাবতীয় খোঁজখবর পেতে ও পাঠ্যক্রমের খুঁটিনাটি জানতে এবং
বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে যে কোনও প্রশ্নের উত্তর পেতে
চিঠি লিখতে পারেন এই ঠিকানায়-
আপনার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞের উত্তর,
কাজের বাজার, ব্যবসা বিভাগ,
৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা- ৭০০০০১।
ই-মেল-এও আপনার প্রশ্ন পাঠাতে পারেন: kajerbazar@abp.in |
|
|
|
|
|
|