শপথ চিকিৎসকের |
রোগীর ভালর জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করব... মনে রাখব যে আমি সমাজেরই এক জন সদস্য, যার মানবজাতির প্রতি বিশেষ দায় রয়েছে.... |
|
ধৈর্য হারিয়ে ফেলার ঘটনা বিভিন্ন স্তরেই ঘটছে। গণতন্ত্র বিপন্ন।
তাই এ ধরনের হামলা। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় অধ্যক্ষ, বিধানচন্দ্র কলেজ, বার্নপুর |
|
কিছু দিন আগেই কলকাতায় মার খেয়েছেন সাংবাদিকেরা।
কোন ভাষায় প্রতিবাদ করলে আটকানো যাবে জানা নেই।
সুচিত্ত মহাপাত্র দর্জি, রানিগঞ্জ |
|
|
|
উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিরা কী ভাবে পাশবিক হয়ে উঠতে পারেন,
এই ঘটনা চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দিল। জরুরি পরিষেবায় কর্মবিরতি কী?
জয়ন্ত সিংহচিকিৎসক, কাটোয়া হাসপাতাল |
|
চিকিৎসকেরা কর্মবিরতি করলে রোগীদের ভোগান্তি বাড়ে।
সবথেকে খারাপ অবস্থা হয় গরিব রোগীদের।
দেবু সাহা ব্যবসায়ী, মন্তেশ্বর |
|
|
|
জুনিয়র ডাক্তারেরা বাঁশ দিয়ে সাংবাদিক পেটাচ্ছেন, এটা মেনে নেওয়া যায় না।
তাঁদের প্রতিবাদের ভাষা ও আচরণ সংযত হওয়া উচিত।
সত্যজিৎ বসু চেয়ারম্যান, দ্য মিশন হাসপাতাল |
|
ডাক্তারদের কর্মবিরতি সমর্থন করি না। সাংবাদিকদের মেরে
কী লাভ হয়? উদ্বেগজনক ঘটনা।
সাধনকুমার কর ওষুধ বিক্রেতা, মন্তেশ্বর |
|
|
|
যাঁদের হাতে রোগীদের জীবনের দায়িত্ব, তাঁরা সাংবাদিকদের মারধর করলেন?
নিতান্তই লজ্জাজনক ঘটনা।
সোমনাথ ঘোষ ব্যবসায়ী, কালনা পুরাতন বাজার |
|
এর পুনরাবৃত্তি আটকাতে সমস্ত স্তরে প্রতিবাদ হওয়া দরকার। সাংবাদিকদের
মেরে জুনিয়র ডাক্তারেরা কর্মবিরতি করছেন। সমস্যা হচ্ছে রোগীদেরই।
বিদিশা ভট্টাচার্য শিক্ষিকা, ডিডিসি গার্লস, কাটোয়া |
|
|
|
সংবাদমাধ্যম ও সংবাদ প্রতিনিধিদের উপরে আক্রমণ অত্যন্ত ঘৃণ্য ঘটনা।
ডাক্তারদের সতর্ক হতে হবে।
অতনু ভদ্র চিকিৎসক, আসানসোল |
|
প্রতিবাদের ভাষা বিভিন্ন হতে পারে। কিন্তু বর্ধমানে জুনিয়র ডাক্তারেরা
যে পথে হেঁটেছেন তা আদৌ সংগত নয়।
দিগন্ত পাল, ছাত্র বিসি রায় কলেজ অফ ফার্মাসি |
|
|
|
বর্ধমান মেডিক্যালে ‘আক্রান্ত’ হওয়ার প্রতিবাদে
সাংবাদিকদের ধিক্কার মিছিল বর্ধমান শহরে। |
বুধবার ঘটনার পরে ভাঙচুর হয়
হাসপাতাল সুপারের অফিসও। |
|
দিনভর জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি। হাসপাতালে অশান্তি এড়াতে মোতায়েন থাকল পুলিশ। বৃহস্পতিবারের নিজস্ব চিত্র। |
|