ঢাকায় ভারতের নয়া হাইকমিশনার |
বাংলাদেশে ভারতের নতুন হাইকমিশনার হলেন পঙ্কজ সারন। গত নভেম্বর মাসে ভারতীয় হাইকমিশনারের পদ থেকে রজিত মিটার অবসর নেওয়ার পর ওই পদটি ফাঁকা ছিল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেননের বিশেষ সুপারিশে পঙ্কজ সারনকে এই দায়িত্ব দেওয়া হল বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর। আজ বিকেলেই বাংলাদেশ পৌঁছেছেন তিনি। তিন দিন পরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করবেন সারন। তিনি আশির দশকের শেষের দিকে ভারতীয় হাইকমিশনে যোগ দেন। সামলেছেন ফার্স্ট সেক্রেটারি, সেকেন্ড সেক্রেটারির দায়িত্বও। এত দিন প্রধানমন্ত্রীর দফতরে যুগ্ম সচিবের দায়িত্বে ছিলেন এই কূটনীতিক।
|
তালিবান সন্দেহে হুমকি-চিঠি শিখ পরিবারকে |
তালিবান-যোগ আছে, তাই অবিলম্বে তাঁদের আমেরিকা থেকে চলে যেতে হবে। এই মর্মেই গত কয়েক দিন ধরে হুমকি-চিঠি আসছে আমেরিকার এক শিখ পরিবারের কাছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এফবিআইয়ের সঙ্গে যৌথ ভাবে ঘটনার তদন্তে নেমেছে। ভার্জিনিয়ার ওই শিখ পরিবারকে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির তরফে দেওয়া ওই হুমকি চিঠিতে বলা হয়েছে তাঁদের প্রতি মুহূর্তে নজরে রাখা হচ্ছে। এখান থেকে পালিয়ে গিয়ে আমেরিকার অন্য কোথাও থাকতে চাইলেও ওই অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি এবং তাঁর সঙ্গীদের নজরের আওতায় থাকবে। আর চিঠিগুলোর বয়ান অনুযায়ী যদি অবিলম্বে তাঁরা দেশ ছেড়ে না যায়, তা হলে তাঁদের পুরো পরিবারকে মেরে ফেলা হবে বলেও ওই চিঠিগুলোতে জানানো হয়েছে। এর আগে ২০০৩ ও ২০০৫ সালেও ওই পরিবারের কাছে একই রকম হুমকি চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এই ঘটনার কড়া নিন্দা করছে আমেরিকার বিভিন্ন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠন।
|
লাদেনের অন্ত্যেষ্টি নিয়ে বিতর্ক |
মার্কিন অভিযানে নিহত আল কায়দা প্রধান ওসামা বিন লাদেনের মৃতদেহ আরব সাগরের তলায় কবর দেওয়া হয়নি, বরং তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোড়ানো হয়েছিল বলে দাবি করেছে উইকিলিকস। গুপ্তচর সংস্থা ‘স্ট্রাটফর’ বিতর্কিত কয়েকটি ই-মেল উইকিলিকসকে দিয়েছে। নিজেদের ওয়েবসাইটে সেই ই-মেলগুলি প্রকাশ করেছে উইকিলিকস। ওসামা নিধনের পর ওবামা প্রশাসন জানায়, লাদেনকে ইসলামি প্রথা অনুযায়ী সমুদ্রের তলায় কবর দেওয়া হয়েছে। ‘স্ট্রাটফর’ কর্তা ফ্রেড বার্টন বলেন, লাদেনকে নিয়ে ওবামা প্রশাসনের বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। |
লস্কর জঙ্গির ভিসা নিয়ে জেরা গিলানিকে |
ধৃত লস্কর জঙ্গি আতেশাম মালিককে পাকিস্তানের ভিসা পাওয়ার জন্য সুপারিশ করার ব্যাপারে আজ হুরিয়ত চেয়ারম্যান সৈয়দ আলি শাহ গিলানির বয়ান নিল দিল্লি পুলিশ। গত ডিসেম্বরে পাকিস্তানে গিয়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল আতেশাম। গ্রেফতারের পর তার কাছে থেকেই গিলানির সই করা সুপারিশপত্রটি পাওয়া যায়। এ দিন সেই সুপারিশপত্রটি দেখিয়ে গিলানির কাছে জানতে চাওয়া হয়, কী ভাবে আতেশামকে তিনি চিনলেন। পরে গিলানির মুখপাত্র বলেন, “সাধারণ ভাবে গিলানি সাহেব যে কোনও কাশ্মীরিকেই এই ধরনের সুপারিশ দিয়ে থাকেন। কিন্তু তা বলে কার কী উদ্দেশ্য সেটা তো তাঁর পক্ষে জানা সম্ভব নয়।” |