টুকরো খবর
বিদেশসচিবের সঙ্গে কথা বললেন মমতা
প্রতিবেশী দেশ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করে গেলেন ভারতের বিদেশসচিব রঞ্জন মাথাই। কিন্তু প্রতিবেশী দেশ যে বাংলাদেশ এবং আলোচনার বিষয়বস্তু যে তিস্তার জল বণ্টন সমস্যা, তা অবশ্য মাথাই বলেননি। শনিবার বিকেলে মহাকরণে বৈঠক শেষ করে বেরিয়ে যাওয়ার মুখে বিদেশসচিব শুধু বলে যান, “মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে।” ওই বৈঠক সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “রুটিন বৈঠক।”এ দিন বিকেল চারটেয় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে মহাকরণে আসার কথা ছিল বিদেশসচিবের। যদিও তিনি চলে আসেন তার প্রায় আধ ঘণ্টা আগেই। মুখ্যসচিব সমর ঘোষের ঘরে কিছুটা ‘সময় কাটিয়ে’ তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ঢোকেন। প্রশাসনের একাংশের মতে, তিস্তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার আগে মুখ্যসচিবের সঙ্গে কিছু কথা সেরে নিতেই আগেভাগে মহাকরণে চলে আসেন বিদেশসচিব। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা শেষ করে তিনি ফের মুখ্যসচিবের ঘরে যান। মহাকরণ ছাড়ার সময় মাথাই জানান, বাংলাদেশ-চিন-ভারত-মালয়েশিয়া, এই চার দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন নিয়ে একটি বৈঠকের জন্য তিনি কলকাতায় এসে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। মাথাই বলেন, “প্রতিবেশী দেশ সংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।” তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মাথাই বলেন, “আলোচনা যা হয়েছে, তা ফলপ্রসূই হয়েছে।”

জয়া নির্দোষ, দাবি শশীকলার
জয়ললিতার বিরুদ্ধে হিসাব-বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার যে অভিযোগ উঠেছিল তাতে মুখ্যমন্ত্রী নির্দোষ বলে দাবি করলেন শশীকলা। ১৯৯১-৯৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন হিসাব-বহির্ভূত ৬০ কোটি টাকার সন্ধান মেলে জয়ললিতার কাছে। আজ বেঙ্গালুরু আদালতে প্রথম বার এই মামলার সাক্ষ্য দিতে এসে শুরুতে কেঁদেই ফেলেন এডিএমকে-র প্রাক্তন এই সদস্য। পরে অবশ্য নিজেকে সামলে নিয়ে বলেন, জয়ললিতা জয়া পাবলিকেশন ও শশী এন্টারপ্রাইজের অংশীদার হলেও দায়িত্ব সামলাতেন তিনি নিজেই। যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, সেটিও শুধুমাত্র তিনিই ব্যবহার করতেন বলে শশীকলা জানান। কিছু দিন আগেই শশীকলা-সহ ১২ জন সদস্যকে দল থেকে বহিষ্কার করেন এডিএমকে-র নেত্রী তথা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা।

উত্তর-পূর্বে জঙ্গি হানায় নিহত দুই
জঙ্গিদের গুলিতে প্রাণ হারালেন এক অপহৃত ব্যবসায়ী। অন্য দিকে, দুই যুযুধান জঙ্গি গোষ্ঠীর লড়াইয়ে মারা গিয়েছে এক জঙ্গি। দু’টি ঘটনাই ঘটেছে নাগাল্যান্ডে। পুলিশ জানায়, ১৫ ফেব্রুয়ারি ডিমাপুরের সিঙ্গল বস্তি থেকে অপহৃত হয়েছিলেন ভিকুঘা জিমোমি (৩০) নামে এক নাগা কাঠ ব্যবসায়ী। তাঁর ল্যাপটপ, তিনটি মোবাইলও জঙ্গিরা নিয়ে যায়। পরদিন জঙ্গিরা ফের তাঁর বাড়ি আসে। সেখান থেকে ভিকুঘার গাড়িটিও জোর করে নিয়ে যায় তারা। অবশ্য তাতেও মুক্তি মেলেনি। ভিকুঘার পরিবারের কাছে ৭০ হাজার টাকা চাওয়া হয়। কিন্তু তা দেওয়ার আগেই গত কাল ডিমাপুর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে, পিলমা গ্রামে ভিকুঘার গুলিবিদ্ধ দেহ মেলে। ঘটনাটিতে কারা জড়িত তা জানতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ। অন্য দিকে, এনএসসিএন (খুলে-কিতোভি) গোষ্ঠীর আক্রমণে গত কাল কোহিমায় এক খাপলাং সদস্য মারা গিয়েছে। নিহতের নাম কাহোভি সেমা। পুলিশ জানায়, নিজের গাড়ি চালিয়ে খাপলাংদের সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট কাহোভি সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিল। সঙ্গে ছিল নিবোহোতো আই নামে এক বন্ধু। বিলি গ্রাহাম রোডে, নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যেই খুলে-কিতোভি জঙ্গিরা তাঁদের গাড়ি থামিয়ে গুলি করে পালায়। কাহোভির গায়ে দু’টি গুলি লাগে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। সঙ্গী যুবক জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।

শিক্ষকের মার খেয়ে তাঁকেই উল্টে মার
মারের বদলে পাল্টা মার। ক্লাসে শিক্ষক বেত দিয়ে মেরেছিলেন অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রকে। বদলা নিতে সে সদলবলে স্কুলে আক্রমণ চালাল। তাদের আক্রমণে জখম হলেন ওই শিক্ষক ও স্কুলের প্রধান শিক্ষক-সহ পাঁচজন। আজ সকালে নগাঁও জেলার জ্ঞানজ্যোতি অ্যাকাডেমিতে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ ও স্কুল সূত্রে খবর, অষ্টম শ্রেণির শ্রেণি-শিক্ষক আব্দুল সাত্তার ‘হোম ওয়ার্ক’ দিয়েছিলেন। সাকলিম আহমেদ নামে ওই ছাত্র ছাড়া সকলেই তা করে আনে। পড়া না করায় সাত্তার সাহেব সাকলিমকে বেতের বাড়ি মারেন। মার খেয়ে ক্ষিপ্ত সাকলিম স্কুল থেকে বেরিয়ে গিয়ে বাড়ি ও পাড়ায় শিক্ষকের নামে অভিযোগ জানায়। এর পর সাকলিমের বন্ধু ও পরিবারের লোকজন দল বেঁধে স্কুলে চড়াও হয়। সাত্তার সাহেবকে ক্লাস থেকে টেনে বের করে তারা বেধড়ক মারে। বাধা দিতে গিয়ে প্রধান শিক্ষক, স্কুলের এক পরিচারিকা এবং দুই ছাত্রও মার খায়। সকলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিক্ষকের আঘাত গুরুতর। ঘটনার পরে সাকলিম এলাকা থেকে উধাও হলেও তার পরিবার শিক্ষকের নামেই থানায় অভিযোগ দায়ের করে। স্কুল কর্তৃপক্ষও থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে।

দুই গ্রামের সংঘর্ষে মেঘালয়ে হত ১
গোষ্ঠী সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু হল। সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে জখম হলেন ছয় পুলিশকর্মী। ঘটনাটি ঘটেছে মেঘালয়ের জোয়াইতে। পুলিশ জানায়, মুপিয়ুত ও স্কেনপিরসিট গ্রামের বাসিন্দারা একই রাতে উৎসব আয়োজন করার অনুমতি চাইলেও স্কেনপিরসিট গ্রামকেই পুলিশ অনুমতি দিয়েছিল। গত কাল রাতে উৎসব চলাকালীনই মুপিয়ুত গ্রামের বাসিন্দারা সেখানে হামলা চালায়। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ আসে। কিন্তু দু’পক্ষের পাথর ও বোতল ছোড়াছুড়ির মধ্যে পড়ে ছয় পুলিশকর্মী জখম হন। পিউস সাংমা নামে এক পুলিশ কনস্টেবল অজ্ঞান হয়ে গেলে তাঁর ইনস্যাস রাইফেলটি লুঠ হয়ে যায়। পরে জুসলিন কিনডিয়াপ (১৮) নামে এক কিশোরের মৃতদেহের পাশেই রাইফেলটি মেলে। মৃতের শরীরে কোপানোর দাগও ছিল। কী ভাবে মারা গেল জুসলিন তা নিয়ে তদন্ত হচ্ছে।

জেলে আসামির অস্বাভাবিক মৃত্যু
জেলের মধ্যেই মিলল যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির ঝুলন্ত মৃতদেহ। গত কাল বিকেলে গুয়াহাটির সরুসজাই কারাগারে ঘটনাটি ঘটে। কারা দফতর সূত্রে খবর, গড়চুকের বাসিন্দা টংকেশ্বর কুমার (৩৫) নিজের বাবাকে হত্যা করেছিলেন। আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা দেয়। প্রায় সাত বছর তিনি জেলেই ছিলেন। গত কাল জেলে তাঁর সেলের মধ্যেই, ছাদ থেকে গলায় দড়ি দিয়ে টংকেশ্বরকে ঝুলতে দেখা যায়। সন্ধ্যায় সুরতহাল হয়।
প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, ঘটনাটি আত্মহত্যা। কী ভাবে সকলের চোখ এড়িয়ে দড়ি জোগাড় করে আত্মঘাতী হলেন টংকেশ্বর তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

হেডলি-রানার নামে চার্জশিট নিল আদালত
২৬/১১ কাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত ডেভিড কোলম্যান হেডলির বিরুদ্ধে জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) দায়ের করা চার্জশিট গ্রহণ করল আদালত। চার্জশিটে হেডলি ছাড়াও ৮ জনের নাম রয়েছে। শনিবার দিল্লির বিশেষ আদালত পাক-মার্কিন নাগরিক হেডলি, তার সঙ্গী তাহাউর রানা, লস্কর-ই-তইবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সৈয়দ-সহ চার অভিযুক্তকে আগামী ১৩ মার্চ সাক্ষ্যের জন্য হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় তদন্ত সংস্থাকে। চার্জশিটে নাম থাকা বাকি চার অভিযুক্ত পাক সেনা অফিসার মেজর ইকবাল, আল কায়দার অন্যতম শীর্ষ নেতা ইলিয়াস কাশ্মীরি, হেডলির সঙ্গী সাজিদ মালিক ও পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনা অফিসার আব্দুল রেহমান হাসমির বিরুদ্ধেও জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সন্ত্রাসের দায়ে অভিযুক্ত হেডলি ও রানা বর্তমানে আমেরিকার জেলে বন্দি। এনআইএ-র আইনজীবী আহমেদ খান জানিয়েছেন, এ বার তারা ওই দু’জনকে বিচারের জন্য ভারতকে প্রত্যর্পণের জন্য আর্জি জানাতে পারবেন।

হাসপাতাল থেকে মুক্ত দূতাবাসকর্মী
ব্যক্তিগত অনুরোধে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হল নয়াদিল্লি বিস্ফোরণে আহত ইজরায়েলি দূতাবাসকর্মী তালি যোশুয়া কারেনকে। হাসপাতালের চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। কারেন পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চাওয়ায় পরীক্ষার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইজরায়েলি দূতাবাস জানায়, শীঘ্রই কারেনকে ইজরায়েলে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে পরবর্তী চিকিৎসা করানো হবে। আপাতত সে দেশ থেকে আসা একটি চিকিৎসক দলের তত্ত্বাবধানে থাকবেন কারেন। এ দিকে, নয়াদিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে সরকারি ভাবে এখনও তাঁদের সাহায্য চাওয়া হয়নি বলে শনিবার জানিয়ে দিল মার্কিন বিদেশ দফতর। তবে দফতরের মুখপাত্র ভিক্টোরিয়া নিউল্যান্ড কিছুটা ইজরায়েলের অভিযোগের সূত্র ধরেই জানিয়েছেন, তদন্তের জাল গোটানোর সময় যদি দেখা যায় বিস্ফোরণের উৎস ইরানেই, তা হলে আশ্চর্য হবে না আমেরিকা।

বস্তিতে আগুন, অন্ধ্রে মৃত সাত
বস্তিতে আগুন লেগে চার শিশু-সহ ৭ জনের মৃত্যু হল রঙ্গা রেড্ডি জেলায়। বস্তিটিতে মূলত নির্মাণকর্মীদের বাস। ঘটনার সময় বেশির ভাগ শ্রমিকই কাজে বাইরে ছিলেন। ঘরে ছিলেন পরিবারের লোকেরা। দুপুর ১টা নাগাদ আগুন লাগে বস্তির একটি ঘরে। সেখান থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে বস্তির বাকি অংশে। পুড়ে যায় প্রায় একশোটি ঘর। ঘটনার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় বলে জানা গিয়েছে। সেই থেকেই আগুন লেগেছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত চার মাস ধরে বস্তিতে থাকছিলেন এই শ্রমিকরা। বেশির ভাগেরই বাড়ি মেহবুবনগর ও মেডাক জেলায়। মৃতদের পরিবারের জন্য পাঁচ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে রাজ্য।

সালেমের বিরুদ্ধে টাডা মামলা স্থগিত
আবু সালেমের বিরুদ্ধে টাডা মামলার শুনানি স্থগিত করল সুপ্রিম কোর্ট। মুম্বই বিস্ফোরণে অভিযুক্ত সালেমকে ভারতে প্রত্যর্পণের সিদ্ধান্ত সম্প্রতি বাতিল করেছে পর্তুগালের সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায়ের উল্লেখ করে আজ পি সদাশিবমের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বলেছে, পর্তুগালের আদালতের রায়কে সম্মান দেওয়া উচিত। যে দু’টি টাডা মামলার শুনানি স্থগিত রাখা হল, তার মধ্যে একটি মুম্বই বিস্ফোরণ মামলা। সালেমের অভিযোগ, কোনও মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড হবে না, এই শর্তে তার প্রত্যর্পণ মঞ্জুর করেছিল পর্তুগাল আদালত। সেই শর্ত ভঙ্গ করা হয়েছে। টাডা মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। তার পরেই পর্তুগালের আদালত প্রত্যপর্ণের সিদ্ধান্ত বাতিল করে। তার বিরুদ্ধে আবেদন করেছে ভারত সরকার। এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে সব মামলা বাতিল করার আবেদন জানিয়েছে সালেম। শীর্ষ আদালত অবশ্য তার বিরুদ্ধে বাকি পাঁচ মামলার শুনানি বহাল রেখেছে। সালেমের আবেদন নিয়ে কেন্দ্র এবং সিবিআইয়ের জবাব চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

দুষ্কৃতীদের গুলি, পটনায় নিহত বাবা, ছেলে
বাবা ও ছেলেকে গুলি করে খুন করল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হাজিপুরের তিসিওতাড়ি থানা এলাকার লক্ষ্মণপাখনা পুলের কাছে। পুলিশ জানিয়েছে, পাতেপুর বাজারে বিষেণ শাহ্ নামে ওই ব্যক্তির সোনার দোকান রয়েছে। রাতে দোকান বন্ধ করে তিনি ছেলে রাহুলকে নিয়ে মোটর সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। লক্ষ্মণপাখনা পুলের কাছে দুষ্কৃতীরা তাঁদের পথ আটকে দাঁড়ায়। বিষেণবাবুদের উপর গুলি চালিয়ে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। খুনের কারণ সম্পর্কে পুলিশ এখনও নিশ্চিত নয়। তবে দুষ্কৃতীদের সন্ধানে পুলিশ তল্লাশি শুরু করেছে।

খুনের ঘটনায় দুই ব্যক্তির ফাঁসির সাজা
একটি খুনের ঘটনার দুই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত তাদের ফাঁসির আদেশ দিয়েছে। ডিজিপি অভয়ানন্দ জানান, নগেন্দ্র রাই এবং রাজেশ মিশ্র নামে ওই দুই অপরাধীকে বক্সার আদালত ফাঁসির আদেশ দিয়েছে। ডিজিপি জানান, যে দক্ষতায় পুলিশ এই মামলার তদন্ত করেছে এবং আদালতে লড়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবে মামলার তদন্তকারী অফিসার ও সরকারি আইনজীবীকে পুরস্কৃত করা হবে।

তিন মাওবাদী ধৃত
কোরাপুট যাওয়ার জন্য ট্রেন ধরতে এসেছিল তিন মাওবাদী। পুলিশ তিনজনকেই কাল ব্রহ্মপুরের কাছে এক রেলস্টেশন থেকে পাকড়াও করেছে। জেলা পুলিশ সূত্রে আজ জানা গিয়েছে, এদের নাম সিকু নচিকা, চাকারা তাদাঙ্গি ও বিজয় তাদাঙ্গি। সকলেই কোরাপুটের নারায়ণপাটনা এলাকার লোক। তাদের কাছ থেকে মিলেছে বেশ কিছু মাওবাদী পোস্টার, কাগজপত্র ও একটি ক্যামেরা। গোয়েন্দা পুলিশ এদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

আগুনে মৃত ২ শিশু
ঝুপড়িতে আগুন লেগে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটে পটনার চিনাকুঠি। অনুমান, কেরোসিনের আলো থেকে এই আগুন লাগে। পুলিশ জানায়, ঘটনায় দেড় বছরের মোহিত কুমার এবং ১৫ দিনের লক্ষ্মীমণি নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

মৃত ৬ স্কুলছাত্র
নদীতে স্কুলবাস উল্টে মৃত্যু হল ৭ জনের। এর মধ্যে ৬ জনই ছাত্র। গোয়ার পানজিমের কাছে আলদোনা গ্রামে শনিবার সকালে এই দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, ফেরি ঘাটের কাছে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি নদীতে পড়ে যায়। তার আগেই চালক লাফিয়ে নেমে যান। নিঁখোজদের উদ্ধার করতে নৌবাহিনীর ডুবুরি নামানো হয়। ৭টি দেহ উদ্ধার হয়।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.