কলেজের নৈশ প্রহরীকে ভোজালি দিয়ে কুপিয়ে খুন করল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার গভীর রাতে দুর্গাপুর মহিলা কলেজে ঘটনাটি ঘটে।
পুলিশ ও কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, নিহতের নাম চন্দ্রভান বাহাদুর (৫৮)। ১৯৮৫ সাল থেকে তিনি কলেজে প্রহরীর কাজ করছিলেন। শনিবার সকালে কলেজের সাফাইকর্মীরা কলেজ চত্বরেই চন্দ্রভানের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। পুলিশের অনুমান, মৃতের মাথায় বার বার ভোজালি দিয়ে আঘাত করা হয়। খুনের কারণ সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি তারা। তদন্তের স্বার্থে কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে পুলিশের তদন্তকারী কুকুর আনা হয়েছিল। |
কুকুরটি সীমানা পাঁচিলের তলা দিয়ে একটি ফাঁক গলে বেরিয়ে আসে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ মনে করছে, খুনের পর দুষ্কৃতীরা ওই ফাঁক দিয়েই পালিয়েছে।
শ্রমিকের মৃত্যু। কারখানায় ক্রেনের তার ছিঁড়ে লোহার যন্ত্রাংশ মাথায় পড়ে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের। শনিবার সকালে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে রিষড়ার বাগখালের একটি স্টিল প্ল্যান্টে। মৃতের নাম হেমন্ত প্রধান (৩৫)। রিষড়ায় তাঁর বাড়ি। পুলিশ সূত্রের খবর, কারখানায় কাজ করার সময় হঠাৎ একটি লোহার পাত তাঁর মাথায় পড়ে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান তাঁর সহকর্মীরা। |
মহিলা কলেজের প্রহরী খুন দুর্গাপুরে
নিজস্ব সংবাদদাতা •দুর্গাপুর |
কলেজের নৈশ প্রহরীকে ভোজালি দিয়ে কুপিয়ে খুন করল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার গভীর রাতে দুর্গাপুর মহিলা কলেজে নিহত চন্দ্রভান বাহাদুর (৫৮) ১৯৮৫ সাল থেকে কলেজে প্রহরীর কাজ করছিলেন। শনিবার সকালে কলেজের সাফাইকর্মীরা কলেজ চত্বরেই চন্দ্রভানের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। |