টুকরো খবর
খনি-কাণ্ডে বিদেশমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর
খনি কেলেঙ্কারি নিয়ে এ বার অস্বস্তিতে পড়ল কেন্দ্র তথা কংগ্রেস। বেআইনি খনন কার্যে মদত দেওয়ার অভিযোগে বিদেশমন্ত্রী ও কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে লোকায়ুক্ত পুলিশ। ওই অভিযোগে নাম রয়েছে আরও দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এন ধর্ম সিংহ ও এইচ ডি কুমারস্বামীর। তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লোকায়ুক্ত আদালতে অভিযোগ করেছিলেন ব্যবসায়ী ও সমাজকর্মী টি জে আব্রাহাম। আব্রাহাম জানিয়েছেন, প্রাক্তন লোকায়ুক্ত সন্তোষ হেগড়ের রিপোর্ট থেকেই তথ্য সংগ্রহ করেছেন তিনি। খনি কেলেঙ্কারি নিয়ে সম্প্রতি রীতিমতো বিপাকে পড়তে হয়েছিল রাজ্যের শাসক দল বিজেপিকে। বেআইনি খনন কার্য নিয়ে লোকায়ুক্ত আদালতে আইনি প্রক্রিয়ার জেরেই গদি হারাতে বাধ্য হয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা। আব্রাহামের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন কিছু অরণ্যাঞ্চলকে সংরক্ষণ থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন কৃষ্ণ। তখন সংশ্লিষ্ট সচিবের আপত্তিও শোনেননি। ওই অঞ্চলগুলিতে বেআইনি খনন শুরু হয়। তখনই কর্নাটকে খনি কেলেঙ্কারির সূচনা। এফআইআরে ৩ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও ১১ আমলার নাম রয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিদেশমন্ত্রী। কৃষ্ণের কথায়, “মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকাকালীন অরণ্যাঞ্চলকে সংরক্ষণের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। খনি ও ভূতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্ব আমার হাতে ছিল না।” সন্তোষ হেগড়ের খনি কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত তদন্ত রিপোর্টে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ পাওয়া যায়নি বলে দাবি বিদেশমন্ত্রীর।

প্রায় ২০০০ কোটি কম আয়, জানাল রেল
চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ছ’মাসে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে ব্যর্থ হল রেল। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওই ছয় মাসে প্রায় দু’হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে রেল। ভাড়া বৃদ্ধি না করা, পণ্য পরিবহণে লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে ব্যর্থ হওয়া, অবরোধ এমন বিভিন্ন কারণে রেলের আয় গত কয়েক বছর ধরেই কমে আসছিল। আজ রেল মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কে এইচ মুনিয়াপ্পা বলেন, “চলতি বছরে রেলের আর্থিক হাল কেমন তা স্পষ্ট হবে আগামী বছরের মে মাসে। কিন্তু প্রথম ছ’মাসে রেল আনুমানিক ১৯৯৭ কোটি টাকা কম আয় করেছে।” এই আয় কম হওয়ার জন্য একাধিক কারণকে দায়ী করেছে রেলমন্ত্রক। মুনিয়াপ্পা জানান, বন্ধ, বিক্ষোভ, কুয়াশার কারণে স্বাভাবিক ট্রেন চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। লৌহ আকরিক বহনে বিভিন্ন রাজ্যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। ফলে রাজস্ব হারিয়েছে মন্ত্রক। ভাঁড়ারের হাল এই হওয়ায় আগামী দিনে কর্মরত ও পেনশনভোগী ২৫ লক্ষ কর্মচারীকে বেতন এবং পেনশন নিয়মিত দিতে পারা যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে বিভিন্ন মহলে। পরিস্থিতি সামলাতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে রেল। মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই পণ্য মাশুল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রেলের মাধ্যমে আরও বেশি পণ্য পরিবহণ করলে বিভিন্ন সংস্থাকে বিশেষ ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রক। খরচ কমাতে ডিজেলের ব্যবহার হ্রাস করা, ওভারটাইম কমানো, বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানে বাড়তি খরচ কমাতেও উদ্যোগী হয়েছে মন্ত্রক। রেলের জমি ও স্টেশনকে বাণিজ্যিক ভাবে ব্যবহার করেও আয় বাড়াতে চেষ্টা করছে রেল। কিন্তু মূল প্রশ্নটি হলভাড়া বৃদ্ধি না করলে কি হাল ফেরানো সম্ভব? মন্ত্রকের অধিকাংশ কর্তাই মনে করছেননা। কিন্তু রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে আগামী বাজেটেও রেলের ভাড়া বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

সভাপতি প্রণব, শহরে কাল মুখ্যমন্ত্রী সম্মেলন
আর্থিক বিষয় নিয়ে কাল, শনিবার কলকাতার টাউন হলে পূর্ব এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সম্মেলন বসছে। সভাপতিত্ব করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যাঙ্ক থেকে রাজ্যগুলির ঋণ পাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় অগ্রাধিকার পাবে বলে সরকারি সূত্রের খবর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়াও সভায় থাকবেন অন্য কয়েক জন মুখ্যমন্ত্রী। থাকবেন বিভিন্ন ব্যাঙ্কের মুখ্য আধিকারিকেরাও। ঝাড়খণ্ড, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রীরা সভায় যোগ দিতে আসছেন। বিহার থেকে আসছেন রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী সুশীল মোদী। অসম, ত্রিপুরা ও ওড়িশার অর্থমন্ত্রীরা বৈঠকে যোগ দেবেন। খুচরো ব্যবসায় বিদেশি লগ্নির সিদ্ধান্ত ‘স্থগিত’ রাখার কথা কেন্দ্রীয় সরকার আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করার পরে কাল, শনিবারের বৈঠকেই প্রণববাবুর সঙ্গে মমতার প্রথম আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ হতে চলেছে। এর আগে, গত শনিবার প্রণববাবু ওই বিষয়ে কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী ব্যস্ত থাকায় সে-দিন প্রণববাবুকে সময় দিতে পারেননি। পরে অবশ্য ফোনে দু’জনের কথা হয়। তার ভিত্তিতেই মুখ্যমন্ত্রী মহাকরণে জানিয়ে দেন, খুচরো ব্যবসায় বিদেশি লগ্নির সিদ্ধান্ত কেন্দ্র স্থগিত রাখছে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থ বিষয়ক কমিটি জঙ্গলমহল-সহ রাজ্যের ১১টি অনগ্রসর জেলার উন্নয়নে ৮৭৫০ কোটি টাকার বিশেষ অনুদান মঞ্জুর করেছে।

সংসদে বচসা অহলুওয়ালিয়া ও আলভির
অর্থ মন্ত্রকের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক চলছিল সংসদের দোতলায়। তিন-তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিল নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা। তারই মধ্যে নজিরবিহীন বচসায় জড়িয়ে পড়লেন রাজ্যসভার দুই সাংসদ, বিজেপির সুরিন্দর সিংহ অহলুওয়ালিয়া এবং কংগ্রেসের রশিদ আলভি। ঘটনাচক্রে দু’জনেই দলের মুখপাত্র। বৃহস্পতিবার ওই বচসা এতটাই চরমে ওঠে যে, ক্রমে তা হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছয়। কেন শুরু হল বচসা? রশিদ আলভির দাবি, স্থায়ী কমিটির বৈঠক চলাকালীন এক সাংবাদিক ভুল করে অহলুওয়ালিয়াকে ফোন করতে গিয়ে তাঁকে ফোন করেন। ফোনে জানতে চাওয়া হয়, ‘আপনি অহলুওয়ালিয়া বলছেন? আপনি কমিটির রিপোর্টে যে মন্তব্য করেছেন, তা কেন করেছেন?’ ফোনটি পেয়েই আলভি বৈঠকে অভিযোগ করেন, অহলুওয়ালিয়া স্থায়ী কমিটির রিপোর্ট ফাঁস করে দিচ্ছেন। অহলুওয়ালিয়া প্রতিবাদ করে পাল্টা অভিযোগ তোলেন, এ সব আলভির সাজানো। কোন নম্বর থেকে ফোন এসেছে, তা তিনি আলভির কাছে জানতে চান। কিন্তু আলভি তা বলতে রাজি হননি। বৈঠক শেষে সংসদের অলিন্দে বেরিয়ে এসেও এ নিয়ে দু’জনের তর্ক চলতে থাকে। আলভির অভিযোগ, অহলুওয়ালিয়া তাঁর থেকে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিতে যান। তাঁকে সজোরে ধাক্কাও মারেন অহলুওয়ালিয়া। আলভির মোবাইল-চশমা ছিটকে পড়ে। বচসার খবর শুনে শেষ পর্যন্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান যশবন্ত সিন্হা এসে তাঁদের থামান।

সঞ্জয় ঘোষ হত্যায় আর এক অভিযুক্ত গ্রেফতার
সদ্য ধৃত আলফা জঙ্গি ফটিক হাতিমোতাকে ১৯ ডিসেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে গুয়াহাটির ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট। সমাজসেবী সঞ্জয় ঘোষের হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে যে ১১ জন আলফা সদস্যের নামে সিবিআই চার্জশিট জমা দিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হাতিমোতা। তাকে, ২৬ নভেম্বর গ্রেফতার করে যোরহাট পুলিশ। হাতিমোতা আপাতত যোরহাট কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছে। ১৯৯৭ সালে মাজুলি থেকে সঞ্জয় ঘোষকে অপহরণ করা হয়। তাঁর দেহ আর পাওয়া যায়নি। পরে তদন্ত চালিয়ে সিবিআই জানতে পারে, ঘটনার দিন রাতেই তাকে হত্যা করা হয়েছিল। দীর্ঘ তদন্তের পরে সিবিআই ১১ জন আলফা নেতা ও কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেয়। এর মধ্যে পরেশ বরুয়াও রয়েছেন। এই ১১ জনের মধ্যে তিনজন ইতিমধ্যেই নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে মারা গিয়েছে। দু’জন ২০০৩ সালে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে জেল খাটছে। পরেশ-সহ বাকিরা পলাতক। হাতিমোতা ধরা পড়ার খবর পেয়ে সিবিআই-এর এক তদন্তকারী ইনস্পেক্টর গত কাল আদালতে হাতিমোতার হাজিরার আবেদন জানান। বিচারক হাতিমোতাকে ১৯ ডিসেম্বর আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দেয়।

কোবরার গুলিতে অসমে হত কিশোর
কার্বি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সিআরপিএফের কোবরা বাহিনীর অভিযান বড় ধাক্কা খেল আজ। জঙ্গি সন্দেহে গ্রামের এক কিশোরকে গুলি করে হত্যা করল কোবরা বাহিনী। ঘটনার জেরে গ্রামবাসীরা থানা আক্রমণ করেন। জনরোষে এসপি, এক কম্যান্ডো, এক এসআই, দুই কনস্টেবল ও দু’জন সাংবাদিক গুরুতরভাবে জখম হন। কার্বি আংলং-এ কেপিএলটি ও তিনসুকিয়ায় পরেশপন্থী আলফার মোকাবিলা করার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কোবরা বাহিনীকে নামানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, কেপিএলটির বিরুদ্ধে অভিযান চালাবার জন্য কোবরার একটি রেজিমেন্ট আজ ভোরে নগাঁও-কার্বি সীমানার ডোলামারার জঙ্গলে পৌঁছয়। সেই সময় গ্রামের ১৩ বছরের কিশোর, রাখাল গৌর প্রাতঃকৃত্য সারতে জঙ্গলে ঢোকে। ঝোপ থেকে বেরতেই জওয়ানদের দেখে ভয় পেয়ে রাখাল পালাবার চেষ্টা করে। পুলিশের দাবি, জওয়ানরা তাকে থামতে বললেও ভাষা না বোঝায় সে দৌড় থামায়নি। সন্দেহের বশেই জওয়ানরা সঙ্গে সঙ্গে রাখালকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

ভাঁওয়ারি দেবীর স্বামী গ্রেফতার
ভাঁওয়ারি দেবী কাণ্ডে নয়া মোড়। জেরায় পরস্পরবিরোধী তথ্য দেওয়া এবং অসহযোগিতার অভিযোগে ভাঁওয়ারি দেবীর স্বামী অমর চন্দকে আজ গ্রেফতার করল সিবিআই। ১ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ নার্স ভাঁওয়ারি দেবী। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যেই রাজস্থানের প্রাক্তন জলসম্পদমন্ত্রী মহীপাল মাদেরনাকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। সিবিআই সূত্রের খবর, ভাঁওয়ারি দেবীর অন্তর্ধান তদন্তে বহু বার নিজের বক্তব্য পাল্টেছেন অমর। এমনকী, গত কাল সিবিআইয়ের জেরার মুখে পালিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করেন। এই জন্যই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

ফের অপহৃত ট্রাক চালক, খালাসি
দুই ট্রাক চালক ও দুই খালাসিকে অপহরণ করল জঙ্গিরা। আজ বিকেলে কাছার ও ডিমা হাসাও জেলার সীমানায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, জয়পুর এলাকার চিরি নদী থেকে ট্রাকে বোল্ডার তোলার কাজ চলছিল। তখনই বন্দুকধারী এনএসসিএন (খাপলাং) জঙ্গিরা সেখানে হানা দেয়। চার জনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় তারা। অপহৃতদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

সেতু তৈরির মেশিন পোড়াল জঙ্গিরা
সড়ক, সেতু ইত্যাদি পরিকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে মাওবাদীরা ক্রমাগত বাধা তৈরি করেই যাচ্ছে। তাঁদের হামলার মূল লক্ষ্যই হল, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নকে ঠেকানো। বেগুসরাইয়ে এই ঘটনারই পুনরাবৃত্তি হয়েছে। বীরপুর থানা এলাকার তানরিঘাটে ভুতাহি-বালান নদীর উপর একটি সেতু তৈরির কাজ চলছিল। যে সংস্থাটি সেতু তৈরির বরাত পেয়েছে, তাদের অফিসে হামলা চালায় সশস্ত্র জঙ্গিরা। কর্মীদের বেঁধে রেখে একটি জেসিবি মেশিন ও বড় জেনারেটর পুড়িয়ে দেয় তারা।

ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা পড়লেন ইঞ্জিনিয়ার
ঘুষ নেওয়ার অপরাধে বিহার বিদ্যুৎ পর্ষদের এক জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারকে হাতেনাতে ধরে ফেলল ভিজিল্যান্স দফতর। আজ পটনায় এই ঘটনাটি ঘটেছে। ভিজিল্যান্সর আই জি সি পি ঠাকুর বলেন, “ব্রিজমোহন প্রসাদ নামে এক ব্যবসায়ীর থেকে ২০ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় সন্তোষ কুমার নামে ওই ইঞ্জিনিয়ারকে ধরা হয়।” ভিজিল্যান্স দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরে রাজ্যে মোট ৭১ টি এই ধরনের ঘটনা ঘটল। ওই ব্যবসায়ী তাঁর মিলে বিদ্যুতের লোড বাড়াতে চেয়েছিলেন। ঘুষের বিনিময়ে সে কাজে রাজি হন ওই ইঞ্জিনিয়ার।

চা-মজদুর সঙ্ঘের নতুন সভাপতি
অসম চা মজদুর সঙ্ঘের নতুন সভাপতি হলেন কংগ্রেস বিধায়ক তথা বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার, ভীমানন্দ তাঁতি। পূর্বতন সভাপতি পবন সিংহ ঘাটোয়ার কেন্দ্রীয় উত্তর-পূর্ব বিকাশ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরে সঙ্ঘের সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দেন। নতুন সভাপতি ভীমানন্দবাবু ২৯ ডিসেম্বর ডিব্রুগড় কার্যালয়ে দায়িত্ব বুঝে নেবেন।

তদন্তে হেনস্থা, ৫০ জনকে ক্ষতিপূরণ
মক্কা মসজিদ বিস্ফোরণে নিছক সন্দেহের বশে ৫০ জন নিরপরাধ যুবককে আটক করে নির্যাতন, এমনকী ভিত্তিহীন চার্জশিট দেওয়ার জন্য ক্ষতিপূরণ দেবে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার। জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশনের সুপারিশে সরকারের এই পদক্ষেপ। কমিশন দোষী পুলিশ অফিসারদের বেতন থেকেই ক্ষতিপূরণের ৭০ লক্ষ টাকা কেটে নেওয়ার কথা বলেছিল। রাজ্য সরকার অবশ্য সেই সুপারিশ মানেনি। ২০০৭-এর ১৮ মে-র ওই বিস্ফোরণে মারা যান ৯ জন।

আলফা হানায় জখম
আলফা হানায় জখম হলেন ৬ ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে তিনসুকিয়ার জাগুনে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত কাল রাতে সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা সেখানে হানা দেয়। নেপালি, বিহারি ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের ছ’জনকে জখম করে, নিজেদের আলফা হিসাবে ঘোষণা করে দুষ্কৃতীরা পালায়। জখমদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.