Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.
l
Sicily Villas & Apartments
l
Registrar nombre del dominio
l
Domain Registration
‘আগমনীর আলোয়’
বিশ্বজুড়ে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব— দুর্গাপুজো। সারা বছরের অপেক্ষা,
আয়োজন এই চারটি দিনের জন্য। হাসি-আনন্দের সেই সব টুকরো
ক্যামেরাবন্দি করে পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
কড়াই-হাতলে তৈরি প্রতিমা, মণ্ডপে বালুচরি
সুব্রত সীট • দুর্গাপুর
‘স্ক্র্যাপ’। এই একটি শব্দ নিয়ে মাথা ব্যথার অন্ত নেই কোথাও। এর থেকে রেহাই পাওয়ার রাস্তা একটাই। নতুন করে কী ভাবে তা কাজে লাগানো যায় তা খুঁজে বের করা। দুর্গাপুরের ডিপিএল বি জোন আদিবেদী পুজো কমিটি সেই কথাটিই বলতে চায় দর্শনার্থীদের। কমিটির সম্পাদক উমাপদ দাসের কথায়, “বিভিন্ন পরিত্যক্ত সামগ্রী পরিবেশের জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সে সব কাজে লাগিয়েই এ বার দেবীর প্রতিমা গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।” ডিপিএল বি জোন আদিবেদীর প্রতিমা ও মণ্ডপ রূপায়ণের দায়িত্ব পালন করেছেন শহরের পরিচিত শিল্পী সোমনাথ অধিকারী। স্ক্র্যাপ, দশাবতার তাস, বিষ্ণুপুরের বালুচরি শাড়ি ও খাগড়ার কাঁসার বাসন ব্যবহার করে তিনি নিজস্ব চিন্তা ভাবনার বাস্তব রূপ দিচ্ছেন মাস খানেক ধরে। শিল্পী জানিয়েছেন, এ বারের থিম, ‘দশাবতারের আঙিনায় ‘ভাঙা’ দিয়ে গড়া দেবী দুর্গা’।
বিস্তারিত...
মা দুর্গা আসছেন। কোটি কোটি দেবতা থাকতেও আবার কেন আর এক দেবীর সৃষ্টি
হল? মহিষাসুর ভদ্রলোকটি-ই বা কেমন! জেন নেক্সট-সহ ছোটদের শোনানো হল
‘মা দুগ্গার গল্প’
। সঙ্গে দ্বিতীয় দফায়
‘শারদীয়ার বনেদিয়ানা’
ও
‘বিদেশে বন্দনা’
।
সেই সঙ্গে ফিজিতে আয়োজিত একটি দুর্গাপুজোর বিস্তারিত বয়ান।
‘রাজপুত্র’ থাকেন মাটির বাড়িতে, পুজোয় সর্বজন
কিংশুক গুপ্ত • লালগড়
যুগ বদলেছে, অস্ত গিয়েছে রাজ-মহিমা। রাজবাড়ি জীর্ণ। তাই রাজবংশের উত্তরপুরুষ ‘রাজপুত্র’কে থাকতে হচ্ছে মাটির বাড়িতে। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য নেই, নেই জৌলুসও। তবু পারিবারিক ঐতিহ্য ও স্থানীয় মানুষের আবেগকে মর্যাদা দিতে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আয়োজন করে আসছেন লালগড়ের সাহসরায় রাজপরিবারের উত্তরসূরিরা। এক সময়ে রাজাদের ব্যবহৃত অস্ত্রের পুজো হয় এখনও অষ্টমীর দিন। পুজোর বয়স চারশো পেরিয়েছে। রাজপরিবারের পুরনো দস্তাবেজের তথ্য বলছে, বহু বছর আগে লালগড়ের অনতি দূরে শাঁখাখুল্যায় সাহসরায় বংশের রাজত্ব ছিল। পরে রাজা স্বরূপনারায়ণ সাহসরায় লালগড়ে প্রাসাদ নির্মাণ করেন। আর কাছেই তৈরি করেন এক দুর্গামন্দির। এখনও জীর্ণ রাজবাড়ির কাছের সেই দুর্গামন্দিরেই হয় দুর্গাপুজো। মন্দিরের গর্ভগৃহের দেওয়ালে খোদাই রয়েছে চুন-সুরকির দুর্গা। দুর্গাপুজোর পাঁচ দিন এই মূর্তিকেই পুজো করা হয়। দুর্গার পাশে লক্ষ্মী ও সরস্বতী থাকলেও, কার্তিক-গণেশ নেই। অনেকের মতে সিংহবাহিনীর দু’পাশের জয়া-বিজয়াই পরবর্তীকালে লক্ষ্মী ও সরস্বতীতে পরিণত হয়েছেন।
বিস্তারিত...
অসুরদলনী নন, ধর পরিবারে
পূজিতা হন গণেশজননী
সীমান্ত মৈত্র • অশোকনগর
‘নামেই তালপুকুর, ঘটি ডোবে না’বাংলার ক্ষয়িষ্ণু জমিদার, বনেদি পরিবারগুলির আর্থিক অবস্থা এই গুটিকয় কথাতেই ফুটে ওঠে। সময়ের চাকায় বাংলার বহু জমিদারবাড়ির পুজো, বনেদিবাড়ির পুজোর জৌলুস এখন ম্রিয়মাণ। তবে উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরের ধরবাড়ির ‘গণেশজননী’কে অবশ্য তা ছুঁতে পারেনি। বা বলা ভাল ছুঁতে দেননি পরিবারের সদস্যেরাই। আর সে জন্যই বোধহয় আর পাঁচটি পারিবারিক পুজোর চেয়ে এই পুজোকে একটু অন্যরকম ভাবে পাওয়া যায়। ধর পরিবারের গণেশজননীর জন্য পুজোর একটি দিন তাই বরাদ্দ রেখে দেন অশোকনগরের মানুষ। অনেকে চলে আসেন ওপার বাংলা থেকেও। অসুরকে বধ করতে রুদ্রমূর্তির রণচণ্ডী নন, গণেশকে কোলে নিয়ে দেবী এই পরিবারে একেবারেই যেন ঘরের মেয়ে। দশভূজার পরিবর্তে সিংহের পিঠে উপবিষ্ট দ্বিভূজা দেবী ডানহাতে আশীর্বাদ দিচ্ছেন। অস্ত্রহীনা দেবীর দুই পাশে দুই কন্যা। কোলে গণেশ থাকলেও এখানে মায়ের সঙ্গে নেই কার্তিক। রয়েছেন শিব আর নন্দী। তবে ঠাঁই হয়নি অসুরের। এহেন মূর্তির ভাবনার বাইরে ধর পরিবারের এই পুজোর আরও কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ষষ্ঠীর দিন দেবীর বোধনের আগে সর্বসমক্ষে আনা হয় পরিবারের বহু প্রাচীন তালপাতার পুথি। আর এক বৈশিষ্ট্য তথা আকর্ষণ হল, বিখ্যাত দাবা দম্পতি দিব্যেন্দু বড়ুয়া ও সহেলি ধরের নাম জড়িয়ে থাকা। বাড়ির জামাই হিসাবে প্রতিবছর পুজোয় আসেন গ্র্যান্ডমাস্টার।
বিস্তারিত...
উৎসব-পর্যটন নির্বিঘ্ন করতে তৎপরতা মন্ত্রীর
নমিতেশ ঘোষ • শিলিগুড়ি
কখনও এনজেপি স্টেশনে পর্যটকদের সমস্যা নিয়ে খোঁজ নেওয়ার জন্য হাজির হয়েছেন। পরমুহূর্তে দেখা গিয়েছে মণ্ডপে-মণ্ডপে ঘুরছেন। রাস্তাঘাটে গর্ত দেখে পুরসভার অফিসার, মেয়র পারিষদকে ফোন করে তা সারানোর নির্দেশ দিচ্ছেন। আবার কখনও দর্শনার্থীদের নানা অসুবিধের কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং পুলিশের কর্তাদের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিলেন। সব মিলিয়ে মহাসপ্তমীর দিন সকাল থেকে প্রায় গভীর রাত পর্যন্ত এমনই চরকি-পাক খেলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। বস্তুত, মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পরে এটাই প্রথম পুজো! স্বভাবতই তাঁকে ঘিরে প্রত্যাশ্যার পারদ আকাশছোঁয়া। গৌতমবাবু বলেন, “বহু পুজো কমিটি আমন্ত্রণ জানিয়েছে। অনেকেই চাইছেন, যাতে আমি অন্তত একবার মণ্ডপে যাই। সে চেষ্টাই করছি। আসলে সকলের আনন্দে সামিল হতে চাইছি। সারাদিন ঘুরছি অথচ কোনও ক্লান্তি বোধ হচ্ছে না। আমারও খুব ভাল লাগছে। এ ছাড়া আমার কর্তব্য সবাই যাতে ভালভাবে পুজো দেখতে পারে সেটা দেখা। তাই ঘুরে দেখছি কোথাও কোনও অসুবিধে হচ্ছে কী না।”
বিস্তারিত...
উত্তর-দক্ষিণের লড়াইয়ে উত্তাল বহরমপুর
অনল আবেদিন • বহরমপুর
বহরমপুরে পুজোর লড়াই-এ দক্ষিণের কাছে উত্তরের সম্মান রক্ষা করাটাই ওখন কোটি টাকার প্রশ্নের সামিল। অন্য পুজো কমিটির কথা ছেড়েই দেওয়া যাক। শহরের উত্তর প্রান্তের খাগড়া এলাকার সোনার দেবীপ্রতিমা ও ডায়মন্ডের সপরিবার মা চন্ডীর কাছে যুদ্ধের প্রথম রাউন্ডেই কুপোকাত বহরমপুরের বুক চিরে চলে যাওয়া ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের দক্ষিণ দিকের যাবতীয় প্রতিমা ও মণ্ডপ। পঞ্চমী ও ষষ্ঠীর রাতেই সোনার দেবীপ্রতিমা ও ডায়মন্ডের সপরিবার মা চন্ডীর দর্শন পেতে প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ প্রতীক্ষার লাইন পড়েছে। ওই লাইন সপ্তমীর রাত থেকে পরবর্তী রাতগুলিতে কোথায় গিয়ে পৌঁছবে তার অনুমান করা আপাতত কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। অথচ গত বছরও দশর্কদের কাছে ব্রাত্য ছিল বহরমপুর শহররে ঘিঞ্জি ওই খাগড়া এলাকা।
বিস্তারিত...
প্রথম সংস্করণ
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
ব্যবসা
খেলা
স্বাস্থ্য
জীবজগৎ
সম্পাদকীয়
জেলা
উত্তরবঙ্গ
দুর্গাপুজো ঘিরে সৌহার্দ্যেই
জোর যুযুধান দুই শিবিরের
পুজোতেও নিরন্তর
‘প্র্যাকটিস’ অশোকের
দক্ষিণবঙ্গ
জলমগ্ন গ্রাম, হারিয়ে
গিয়েছে পুজোর আনন্দ
থিমের পাশাপাশি
পরিবেশ নিয়েও ভাবনা
বর্ধমান
হারিয়ে যাওয়া আনন্দ
খুঁজতেই বিকেল পার
মণ্ডপে গিয়ে দেবীর মধ্যে
মাকে খোঁজে রুম্পারা
পুরুলিয়া
মণ্ডপে উঠে এসেছে গ্রামবাংলা
পুজো হয় মহিষের রক্তে
লেখা পুথির
মুর্শিদাবাদ
তাঁতের জমিতে পাটের শিল্পকর্ম
ডোমকলে আশ্বিনের বিশ্বকাপ
মেদিনীপুর
বাড়ির পুজোকে ঘিরে
মর্যাদার ত্রিকোণ লড়াই
সন্ধে নামতেই ঢল
দুই শহরের মণ্ডেপ
কলকাতা
৩৫.১ /২৬.০
আজকের দিনে
•
বিশ্ব প্রাণী দিবস
• ১৫৩৭:
ইংরেজিতে প্রথম
সম্পূর্ণ বাইবেল প্রকাশ।
সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র
পাক্ষিক
কলকাতার কথকতা নিয়ে শুরু হল
শুধুমাত্র আনন্দবাজার পত্রিকার এই সংস্করণে
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.