নাগরদোলার আসন খুলে বালক জখম
নিজস্ব সংবাদদাতা |
সপ্তমীর সন্ধ্যায় ফুলবাগানে চলন্ত নাগরদোলার একটি অংশ খুলে পড়ায় এক বালক গুরুতর আহত হয়েছে। আহতের নাম অভিষেক দাঁ। তার বাড়ি ফুলবাগান এলাকাতেই। সোমবার ওই এলাকার গুরুদাস পার্কের একটি পুজো মণ্ডপের কাছে দুর্ঘটনার সময় নাগরদোলায় অবশ্য কেউ ছিল না।
|
সপ্তমীর সকালে দু’টি পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। সোমবার প্রথম দুর্ঘটনাটি ঘটেছে লেক এলাকায়, দ্বিতীয়টি ঠাকুরপুকুরে। পুলিশ জানায়, সকাল সাতটা নাগাদ হাজরা রোড ও শরৎ বসু রোডের সংযোগস্থলে প্রথম দুর্ঘটনায় ট্যাক্সির ধাক্কায় মৃত্যু হয় মল্লিকা চট্টোপাধ্যায় (৫২) নামে এক মহিলার। তাঁর বাড়ি ভবানীপুরে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ট্যাক্সিটি আটক করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে চালককে। অন্য দিকে, সাড়ে সাতটা নাগাদ আইআইএম (জোকা)-এর সামনে একটি মিনিডরের সঙ্গে সব্জিবোঝাই সাইকেল ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ভ্যানটিতে ছিলেন তিন জন পুরুষ ও এক মহিলা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় ঠাকুরপুকুর ইএসআই হাসপাতালে। পরে সেখানে মৃত্যু হয় নীলাঞ্জন বারুই নামে ভ্যানচালকের। ওই মহিলা এখনও সেখানে চিকিৎসাধীন। অন্য দু’জনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এসএসকেএম ও বিদ্যাসাগর হাসপাতালে। মিনিডরটি আটক করা হলেও চালক পলাতক।
|
বিচারকের আসনে ছোটরা। তাদের দায়িত্ব ছিল কলকাতার সেরা পুজো, সেরা প্রতিমা ও সেরা ভাবনার পুজো বেছে নেওয়া। তাই ষষ্ঠীর দিন সকাল সাড়ে ন’টা থেকে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তারা ঘুরল সারা শহর জুড়ে। ছাত্র-ছাত্রীদের বিচারে প্রথম হল ‘দমদম পার্ক ভারতচক্র’। দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে ‘বড়িশা ইয়ুথ ক্লাব’। তৃতীয় হল ‘হিন্দুস্থান পার্ক সর্বজনীন’। সেরা প্রতিমার পুরস্কার পেল ‘বেহালা নূতন দল’। ছাত্র-ছাত্রীদের বিচারে এ বছরের পুজোর ভাবনায় সেরা হল ‘খিদিরপুর পল্লি শারদীয়া’। বিভিন্ন স্কুলের, বিভিন্ন বিষয়ের ৩৬ জন ছাত্র-ছাত্রী এই উদ্যোগে অংশ নেয়। ছোটদের নিয়ে এই ‘ছোট চোখে বড় পুজো’র যৌথ ভাবে আয়োজন করেছিল আইডিয়া ও টিটিআইএস। |