কঙ্কাল-কাণ্ডে চার্জশিট
২২ সেপ্টেম্বর ২০০২: কেশপুরের পিয়াশালায় হামলা।
৭ তৃণমূল সমর্থক নিহত বলে অভিযোগ। দু’জনের দেহ উদ্ধার।
৫ জনের খোঁজ মেলেনি। প্রমাণাভাবে বেকসুর খালাস ২০ সিপিএম নেতা-কর্মী।
৪-৫ জুন ২০১১: গড়বেতা-৩ ব্লকের বেনাচাপড়ার দাসেরবাঁধে
সুশান্ত ঘোষের আদিবাড়ির কাছ থেকে হাড়গোড় উদ্ধার। দেহাবশেষ
পিয়াশালায় ‘নিখোঁজ’দের বলে দাবি। নতুন করে মামলা সুশান্ত-সহ
৪০ সিপিএম নেতা-কর্মীর নামে। অজ্ঞাতবাসে সুশান্ত। তদন্তে সিআইডি।
১৪ জুন: ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নিখোঁজদের নিকটাত্মীয়দের রক্তের নমুনা সংগ্রহ।
১৮ জুলাই: হাইকোর্ট আগাম জামিন মঞ্জুর করল সুশান্তর।
৯ অগস্ট: সুশান্তর জামিন খারিজের জন্য সিআইডি-র আবেদন
মেদিনীপুর আদালতে। ইতিমধ্যে ধৃত সুশান্তবাবুর এক সময়ের
আপ্ত-সহায়ক সমেত আরও কয়েকজন অভিযুক্ত।
১১ অগস্ট: জামিন খারিজ করে সুশান্ত ঘোষকে সিআইডি হেফাজতে রাখার নির্দেশ।
২৩ সেপ্টেম্বর: সুশান্ত-সহ জেলবন্দি ১৬ জনের সঙ্গেই আরও
৪২ জনকে ‘ফেরার’ দেখিয়ে মেদিনীপুর সিজেএম আদালতে চার্জশিট পেশ সিআইডি-র।
যাঁদের ‘গুমখুন’ নিয়ে মামলা
অজয় আচার্য। স্বপন সিংহ ওরফে রাজু।
সুকুর আলি ওরফে ভাম।
নবকুমার লাহা
দেলওয়ার শেখ ওরফে দিল।
 
বন্দি ‘চতুর্মুখ’

আপাতত জেলবন্দি ১৬ জন।
প্রধান ৪ বন্দি সুশান্ত ঘোষ, শঙ্কর সাউ,
দেবাশিস পাইন ও গুণধর রানা।
দেবাশিস ছিলেন মন্ত্রীর একদা সহায়ক।
‘ফেরার’ ত্রয়ী

৫৮ জনের নামে চার্জশিট
দিয়েছে সিআইডি। মাত্র ১৬ জন এই
মুহূর্তে বন্দি। ফেরারদের মধ্যে প্রধান তিন
এন্তাজ আলি, তরুণ রায় ও তড়িৎ খাটুয়া।


 

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.