টুকরো খবর

মহকুমা হাসপাতাল সামলাতে ৩৫০ পদ
বিভিন্ন জেলা থেকে রোগীর স্রোত আসতে থাকায় কলকাতার হাসপাতালগুলির নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। সমস্যা এতটাই ঘোরালো হয়ে উঠেছে যে, বাইরের রোগী নেবে না বলে মহানগরীর কোনও কোনও হাসপাতাল বেঁকে বসতে শুরু করেছে। এই অবস্থায় জেলা থেকে মহানগরে রোগী আসা কমাতে মহকুমা হাসপাতালগুলির জন্য ৩৫০টি পদ সৃষ্টি করছে রাজ্য সরকার। নতুন পদে চিকিৎসক, নার্স ছাড়াও অন্যান্য কর্মীও নিয়োগ করা হবে। শুধু নতুন পদ সৃষ্টিই নয়, সেই সঙ্গে মহকুমা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কগুলিকেও উন্নত করা হচ্ছে। আজ, বুধবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই মর্মে প্রস্তাব আনছে স্বাস্থ্য দফতর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতরের এই প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন। আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরও কয়েকটি প্রস্তাব পেশ হচ্ছে। রাজ্যের তাঁত সমবায় সমিতির মধ্যে যেগুলি আর্থিক দিক থেকে রুগ্ণ, তাদের পুনরুজ্জীবনের জন্য কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্প দফতর একটি প্যাকেজ তৈরি করছে। সেই প্যাকেজে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থসাহায্যও পাওয়া যাবে। তা ছাড়াও প্যাকেজে তাঁত সমবায়ের ঋণ মকুবের প্রস্তাব রয়েছে। ঋণ মকুবের ৮০ শতাংশ দেবে কেন্দ্রীয় সরকার, আর রাজ্য দেবে ২০ শতাংশ। ব্যক্তিগত ভাবে তাঁতবস্ত্র প্রস্তুতকারকদের ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ মকুব করা হবে এ ভাবেই। বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন ও নবীকরণের কাজ দ্রুত করা এবং সরলীকরণের জন্য কলকাতায় তিনটি পাবলিক মোটর ভেহিক্লস অফিস (পিভিডি) খুলছে রাজ্য সরকার। এখন কলকাতায় একটি পিভিডি রয়েছে বেলতলায়। তিনটি নতুন পিভিডি-র জন্য ৯০টি পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ওই সব পদে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে স্থায়ী ভাবে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু তা করতে সময় লাগবে বলে এখনই ৬৯টি পদে অবসরপ্রাপ্ত সরকার কর্মী ও অফিসার নিয়োগের জন্য আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রস্তাব পেশ করা হচ্ছে।

বন্ধ ব্লাডব্যাঙ্ক পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
গত তিন সপ্তাহ ধরে বন্ধ তমলুক জেলা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে পরিকাঠামোর আদৌ কোনও উন্নতি হয়েছে কি না তা জানতে সরেজামিন পরিদর্শনে এল ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল। মঙ্গলবার দুপুরে ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরের আধিকারিক শিবকুমার শর্মার নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল রক্ত পরীক্ষার যন্ত্রপাতি, বাতানুকূল কক্ষ, চিকিৎসক ও কর্মী সংখ্যা-সহ বিভিন্ন দিকগুলি খতিয়ে দেখেন। পরে শিবকুমারবাবু বলেন, “আগের চেয়ে পরিকাঠামোর উন্নতি হয়েছে। ব্লাডব্যাঙ্ক যত দ্রুত সম্ভব চালু করার চেষ্টা করা হবে।” দুর্বল পরিকাঠামো, রক্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গাফিলতি-সহ নানা বিষয়ে চূড়ান্ত অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে তমলুক ব্লাড ব্যাঙ্কের অনুমোদন বাতিল করে দিয়েছিল ড্রাগ কন্ট্রোল দফতর। ফলে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর এই ব্লাডব্যাঙ্ক বন্ধের নির্দেশ দেয়। গত ২৪ অগস্ট ব্লাডব্যাঙ্ক বন্ধ করে দেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর ফলে জেলা হাসপাতাল ও আশপাশের নার্সিংহোমে ভর্তি রোগী ও থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তদের রক্তের জোগান দেওয়া নিয়ে সঙ্কট দেখা দেয়। ২৬ অগস্ট পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠকে জরুরি ভিত্তিতে অর্থ বরাদ্দ করে ব্লাডব্যাঙ্কের পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ শুরু হয়। ব্লাডব্যাঙ্ক চত্বর পরিষ্কার করার পাশাপাশি বাতানুকূল ঘর ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সংস্কারের পরে জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরকে পরিদর্শন করে ফের অনুমোদন দেওয়ার আবেদন জানান। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালের সুপার নিমাইচন্দ্র মণ্ডল বলেন, “ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরের নির্দেশিকা মেনে ব্লাডব্যাঙ্কের পরিকাঠামোর উন্নয়নে বেশ কিছু কাজ করা হয়েছে। আশা করছি এ বার দ্রুত অনুমোদন মিলবে।”

এনসেফ্যালাইটিসে গয়ায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২১
জাপানি এনসেফ্যালাইটিসে আজ গয়ায় আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে গত তিন সপ্তাহে গয়া, নওয়াদা-সহ আশপাশের চার জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২১। কাল গয়ার এক হাসপাতালে আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। গয়ার এ এন সিন্হা মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল সূত্রে খবর, এনসেফ্যালাইটিসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ ছাড়িয়ে গিয়েছে। আক্রান্তরা সকলেই শিশু। জাপানি এনসেফ্যালাইটিসে আক্রান্ত শিশুদের গয়ার সরকারি এই হাসপাতালেই নিয়ে এসে চিকিৎসা করা হচ্ছে। এনসেফ্যালাইটিসে আক্রান্ত সন্দেহ হলে পটনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই সব শিশুদের রক্তের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। গত তিন দিনে এ রকমই ছ’টি ক্ষেত্রে এনসেফ্যালাইটিস ধরা পড়েছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে গয়া-সহ আশপাশের জেলাগুলিতে একটি বিশেষ মেডিক্যাল টিম পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় মশা মারার ওষুধ ছড়ানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গয়া শহরে এই মুহূর্তে পিতৃপক্ষ মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন রাজ্যের তীর্থযাত্রীরা হাজির হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে যাতে কোনও ভাবেই এনসেফ্যালাইটিস যাতে না ছড়ায়, তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে গয়া জেলা প্রশাসনকে। উল্লেখ্য, গত জুন মাসে মুজফ্ফরপুর এবং আশপাশের দু’তিনটি জেলায় একই ভাবে এই রোগ ছড়িয়েছিল। ফলে এক মাসের মধ্যে প্রায় ৬০ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। এ বার স্বাস্থ্য দফতর বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে।

স্বাস্থ্যকর্মীদের বিক্ষোভ বর্ধমানে
জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কার্যালয়ে অবস্থান। নিজস্ব চিত্র।
স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নের এবং বাম জমানার দুর্নীতিগ্রস্ত আধিকারিকদের সরিয়ে দেওয়ার দাবিতে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে স্মারকলিপি জমা দিল ওয়েস্ট বেঙ্গল নন গেজেটেড হেল্থ এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন। উপস্থিত ছিলেন প্রায় হাজার স্বাস্থ্যকর্মী এবং কংগ্রেস ও তৃণমূল নেতারা। সংগঠনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর জানা ও যুগ্ম সম্পাদক নির্মল অধিকারীর দাবি, “বাম জমানার কিছু আধিকারিক এখন সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নের বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁঁদের অনত্র বদলি করতে হবে।” মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তন্ময় মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমি ওই আধিকারিকদের তালিকা এবং তাঁরা কী ধরনের ষড়যন্ত্র করে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে বেহাল করে তুলেছেন তার উদাহরণ চেয়েছি। ওঁরা যদি তা দিতে পারেন, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবার দাবিতে বন্ধ
জামতোড়িয়ার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে পড়ল। মঙ্গলবার জনকল্যাণ মঞ্চের সমর্থনে জামতোড়িয়ার বাজার বন্ধের চেহারা নেয়। মঙ্গলবার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বাজারের অধিকাংশ দোকান বন্ধ রয়েছে। ব্যবসায়ী সুকুমার চার, কেশব চার বলেন, “এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনও পরিষেবা পাওয়া যায় না। জনকল্যাণ মঞ্চের আন্দোলনকে সমর্থন জানাতে আমরা বাজার বন্ধ রেখেছি।” ওই প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবা না পাওয়ার অভিযোগে সোমবার সকাল থেকে বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। চিকিৎসক বিধান মণ্ডল-সহ পাঁচ জন স্বাস্থ্যকর্মী ভিতরে আটক ছিলেন। সন্ধ্যায় ওই চিকিৎসককে ছেড়ে দেওয়া হয়। রাতে সেখানে মানবাজার ২ ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক মধুসূদন হেমব্রম গেলে তাঁকে আটক করে রাখা হয়। রাত প্রায় ২টায় পুলিশের হস্তক্ষেপে তিনি মুক্ত হন। এ দিন তাঁর আশ্বাস, “বাসিন্দাদের সঙ্গে তাঁদের সমস্যা নিয়ে কথা হয়েছে। সপ্তাহের ছ’দিন স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি চালু রাখা হবে। ওষুধপত্রের জোগানও থাকবে।”

গাইঘাটায় আর্সেনিক নিয়ে শিবির
আর্সেনিক দূষণে আক্রান্ত মানুষদের খুঁজে বের করে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী হয়েছে আসের্নিক দূষণ প্রতিরোধ কমিটি। এ জন্য উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটার বিষ্ণুপুরে একটি শিবিরের আয়োজন করা হয় গত শনিবার। শিবিরে ৩৫ জন আর্সেনিক আক্রান্তের চিকিৎসা করা হয়। রোগীদের বিনামূলে ওষুধপত্র দেওয়া হয়। গাইঘাটার বিষ্ণুপুর গ্রামটি সুটিয়া গরাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত। কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অশোক দাস বলেন, “সুটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় অন্তত ৫০০ বাসিন্দা আর্সেনিক দূষণে আক্রান্ত। তার মধ্যে ৮০ জনের অবস্থা বেশ খারাপ।” তিনি আরও জানান, কমিটির পক্ষ থেকে এই এলাকায় সরকারি নলকূপের জল পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে তাতে উচ্চ মাত্রায় আর্সেনিক রয়েছে। এ দিন শিবিরে চিকিৎসা করাতে আসা জগবন্ধু মণ্ডল, ভীম বিশ্বাসরা বলেন, “এখান থেকে কলকতায় গিয়ে চিকিৎসা রাতে প্রচুর খরচা। তাই এই ধরনের শিবির আরও হলে আমাদের খুব উপকার হবে।” সাধারণ মানুষকে আর্সেনিক দূষণ সম্পর্কে সচেতন করতেই এই শিবিরের আয়োজন বলে অশোকবাবু জানান।

পরিকাঠামোর উন্নতির দাবি
মহকুমা হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা ও পরিকাঠামো উন্নয়নের দাবি জানাল তৃণমূল প্রভাবিত রাজ্য (নন গেজেটেড) হেলথ এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের রঘুনাথপুর মহকুমা শাখা, মঙ্গলবার সংগঠনের তরফে ১১ দফা দাবিতে স্মারকলিপি রঘুনাথপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপারকে দেওয়া হয়। সংগঠনের সম্পাদক সঞ্জীব গোস্বামী বলেন, “রঘুনাথপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকের অভাবে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাদের দাবি, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সপ্তাহের ছ’দিন সকাল ৯টা থেকে রোগী দেখতে হবে। রোগীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার নানা ব্যবস্থা বিকেল পর্যন্ত চালু রাখতে হবে। এ ছাড়া, কর্মী আবাসন সংস্কার করতে হবে। সুপার সুভাষচন্দ্র ঘাটা বলেন, “তাঁদের দাবিগুলি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।”

স্মারকলিপি
দিনরাত ব্লাড ব্যাঙ্ক খোলা রাখা, বহির্বিভাগে চিকিৎসা চলাকালীন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের প্রবেশ নিষেধ, হাসপাতাল থেকেই রোগীদের জীবদায়ী ওষুধ সরবরাহের ব্যবস্থা-সহ ১০ দফা দাবিতে মঙ্গলবার বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালের সুপারের কাছে স্মারকলিপি দিল বসিরহাট শহিদ দীনেশ টাউন কংগ্রেস কমিটি। সুপার রঞ্জিত দাস স্মারকলিপিতে দাবিগুলির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

হাসপাতালে ‘হু’
মা ও শিশুর চিকিৎসা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবার বালুরঘাট জেলা হাসপাতালের প্রসূতি ও শিশু ওয়ার্ড পরিদর্শন করল কেন্দ্র ও রাজ্যের যৌথ স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ কমিটি। ছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র ৩ সদস্যও। দলটি এদিন ২টা থেকে ২ ঘণ্টা হাসপাতাল ঘুরে মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের সঙ্গে বৈঠক করেন। কেন্দ্রীয় সরকারের রিপ্রোডাকটিভ অ্যান্ড চাইল্ড হেলথ কর্মসূচি খতিয়ে দেখতে দক্ষিণ দিনাজপুর ও নদিয়া জেলাকে বেছে নেওয়া হয়েছে।”

ওষুধে ‘ভেজাল’, ধৃত
গ্রাহককে ভেজাল ওষুধ দেওয়ার অভিযোগে ওষুধ-দোকানের মালিক ও তাঁর ছেলে গ্রেফতার হলেন। মঙ্গলবার, বরাহনগর থানা এলাকায়। ধৃতদের নাম তপনকুমার দে ও মানসকুমার দে। পুলিশ জানায়, স্থানীয় বাসিন্দা তরুণ চক্রবর্তী বরাহনগর বাজারে ওই দোকান থেকে কেনা ট্যাবলেট খেয়ে বমি করেন। তরুণবাবু দোকানের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেন। বেলঘরিয়ার এসডিপিও সুদীপ রায় জানান, হামলার আশঙ্কায় দোকানে যায় পুলিশ। পুলিশ জানায়, ওষুুধের মেয়াদ ফুরোয়নি। সেটি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.