নিয়োগে জোয়ার বাজি সেই তথ্যপ্রযুক্তিই
ন্দা-উত্তর পর্বে যে রকম দ্রুত গতিতে ভারত ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা আজ বিশ্বে গবেষণার বিষয়। কিন্তু এ বারের ‘চ্যালেঞ্জ’ আরও শক্ত। বিশ্ব জুড়ে বাজারে যে গুমোট ভাব চলছে, তা থেকে দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে এগিয়ে যাওয়ার দৌড়কে ধরে রাখা। এমনিতেই ক’দিন আগে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক এক সমীক্ষায় হুঁশিয়ারি দিয়েছে, খাদ্যপণ্যের লাগাতার মূল্যবৃদ্ধি এশিয়াবাসীদের এক বড় অংশকে চরম দারিদ্রের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ধাক্কা খাচ্ছে মন্দার সঙ্গে যুঝে ঘুরে দাঁড়ানোর গতি। এই অবস্থায় কর্মসংস্থান বাড়ানোই এশিয়ার যে কোনও দেশের মতো ভারতের কাছেও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাজি’ বলে মনে করছেন পেশা বিশেষজ্ঞেরা।

ব্যবসা বাড়বে, কাজ আরও বাড়বে
মন্দা-বছর ২০০৯ সালে কর্মী নিয়োগ তলানিতে গিয়ে ঠেকার ‘হ্যাং ওভার’ কেটেছে গত ২০১০-এই। ব্যবসাও ফিরেছে ছন্দে। কিন্তু মন্দা পূর্ববর্তী অবস্থানে এখনও ফিরতে পারেনি চাকরির বাজার। তবে সংস্থাগুলি যে ২০১০-’১১ সালের (২০১০-এর এপ্রিল থেকে ২০১১-এর মার্চ) তুলনায় ২০১১-’১২ অর্থবর্ষের প্রথমেই নতুন কর্মী নেওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি উন্মুখ, তা নিজেদের পরিসংখ্যান মারফত স্পষ্ট জানিয়েছে মানবসম্পদ সংস্থা টিমলিজ সার্ভিসেস-এর সমীক্ষা।
সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০১১-’১২ অর্থবর্ষের প্রথম তিন মাস অর্থাৎ এপ্রিল, মে ও জুনে দেশে নিট কর্মসংস্থান সম্ভাবনা সূচক (নেট এমপ্লয়মেন্ট আউটলুক ইনডেক্স) আগের তিন মাসের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ শতাংশে। যেখানে আগের তিন মাস, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চে (২০১০-’১১ অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিক) চাকরির সম্ভাবনা মাত্র ১ পয়েন্ট বাড়ার কথা বলা হয়েছিল।
একই সঙ্গে, নিট ব্যবসার সম্ভাবনা সূচক (নেট বিজনেস আউটলুক ইন্ডেক্স) চলতি তিন মাসে ৩ পয়েন্ট বেড়ে থিতু হয়েছে ৭৬ শতাংশে। এবং এর থেকে স্পষ্ট যে, মন্দা পরবর্তী সময়ের সাধারণ প্রবণতা ভেঙে নিয়োগ সম্ভাবনা বৃদ্ধি এ বার ব্যবসার সম্ভাবনা বৃদ্ধির হারের তুলনায় বাড়তে শুরু করেছে।
টিমলিজ সার্ভিসেস-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট সঙ্গীতা লালার দাবি, গত ফেব্রুয়ারির বাজেট বক্তৃতায় মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি)-এর হার বৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দেওয়া পূর্বাভাসই নতুন বছরের প্রথম তিন মাসে ব্যবসা ও চাকরির সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। এর পাশাপাশি, তাঁর কথায়, “ব্যবসা তো মোটামুটি ছন্দে ফিরে আসতে পেরেছে বেশ কয়েক মাস আগেই। কিন্তু লোক নেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক ছিল সংস্থাগুলি। সেই রক্ষণশীলতা যে অনেকটাই কেটেছে তা এ বারই প্রথম স্পষ্ট হল। অন্য দিকে, বাজার গবেষণা করার পর এটাও পরিষ্কার হয়েছে যে, এই তিন মাসে ক্ষুদ্র ও মাঝারি সংস্থাগুলিকে যেখানে নিম্ন ও মাঝারি পদে কর্মী নেওয়ার দিকে ঝুঁকতে দেখা যাবে, সেখানে দেশ জুড়ে বড় মাপের সংস্থাগুলি অনেক বেশি আগ্রহী হবে উঁচু পদে নিয়োগের দিকে।”
চলতি বছরের প্রথমার্ধে কর্মী নিয়োগের বিপুল সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছে ইনফো এজ-এর চাকরি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট ব্র্যান্ড, নকরি ডট কম-এর সমীক্ষাও। সংস্থার সিইও-এমডি হিতেশ ওবেরয় বলেন, “সংস্থাগুলি ফের নিজেদের মানবসম্পদের ভিত মজবুত করার কাজে মন দিয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি ও তার উপর নির্ভরশীল পরিষেবাকে সামনে রেখে ফের গতি পাচ্ছে নিয়োগ।”

বাজার চাঙ্গা ‘ত্র্যহস্পর্শে’
তথ্যপ্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর পরিষেবা ও টেলি- কমিউনিকেশন দেশ জুড়ে এই তিন ধরনের সংস্থায় সব থেকে দ্রুত বাড়ছে দক্ষ কর্মীর চাহিদা। টিমলিজের সমীক্ষা জানাচ্ছে, নতুন নতুন বিনিয়োগ, নয়া প্রকল্প, ব্যবসা সম্প্রসারণের বড় বড় পরিকল্পনার হাত ধরে তৈরি হচ্ছে কাজের সুযোগ। তিন ক্ষেত্রেই কর্মী নিয়োগ সম্ভাবনা ২০ শতাংশেরও বেশি।
একই সুরে কিছু দিন আগে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির সংগঠন ন্যাসকম-ও জানিয়েছিল, ২০১১ ‘সানশাইন সেক্টর’-এর ফের স্বমহিমায় ফিরে আসার বছর। গোটা অর্থবর্ষ জুড়ে প্রায় ২.৫ লক্ষ কর্মী নিয়োগের পূর্বাভাস দিয়েছে তারা। সংগঠনের প্রেসিডেন্ট সোম মিত্তল জানান, আশা করা হচ্ছে দেশের সেরা চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাই লোক নেবে প্রায় এক লক্ষেরও বেশি। যার মধ্যে বৃহত্তম সফটওয়্যার রফতানিকারী টাটা কনসাল- ট্যান্সি সার্ভিসেস তাদের বার্ষিক ফলাফল ঘোষণার সময়ে ২০১১-’১২ সালে একাই প্রায় ৬০ হাজার কর্মী নিয়োগের ইঙ্গিত দিয়েছিল। মহীন্দ্রা সত্যম-ও প্রায় ১৮ হাজারের বেশি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে। মন্দার ছায়া থেকে বেরোনোর পর ফের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির বাজার দখল বৃদ্ধির খিদেই যে এর কারণ, তা জানিয়েছেন মিত্তল-ও। পশ্চিম এশিয়ার রাজনৈতিক টানাপোড়েন, জাপানের ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ইউরোপ, আমেরিকায় ঋণজনিত আর্থিক সমস্যা অবশ্য কিছুটা অনিশ্চয়তা এখনও তৈরি করে রেখেছে বলেও আশঙ্কা তাঁর। পেশা বিশেষজ্ঞেদের মতে, এ জন্য নিয়োগে জোয়ার আসলেও সংস্থাগুলি ক’দিন সাবধানেই পা ফেলবে।
চলতি তিন মাসে টিমলিজের সমীক্ষা মাফিক, কাজের সুযোগ কিছুটা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা উৎপাদন ও কারিগরি, আর্থিক পরিষেবা, স্বাস্থ্য পরিষেবা ও ওষুধ শিল্পে।



কোথায়, কতটুকু
বিভিন্ন সংস্থার মানব সম্পদ বিভাগের দেওয়া রূপরেখা অনুযায়ী, তাঁদেরই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যাঁরা চাকরি জগতে প্রথম পা রাখবেন (এন্ট্রি-লেভেল) এবং যাঁরা মাঝারি স্তরের পদে (মিড-লেভেল) নিযুক্ত হওয়ার যোগ্য। প্রায় ৫০% নিয়োগকর্তার পাল্লাই এঁদের দিকে ঝুঁকে। নিয়োগ হবে উঁচু পদেও। তবে বড় সংস্থায় নিচু স্তরের পদে (জুনিয়র-লেভেল) নিয়োগ সম্ভাবনা এই তিন মাসে কমেছে ২ পয়েন্ট। অথচ নিম্নপদস্থ কর্মী হিসেবে ৬০ শতাংশেরও বেশি লোক নেবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাগুলি অর্থাৎ যাদের কর্মী সংখ্যা ৫০০-র নীচে। বিপণন ও ক্রেতা পরিষেবা সংক্রান্ত কাজের ক্ষেত্রেই নিয়োগ সব চেয়ে বেশি হবে বলে জানাচ্ছে সমীক্ষা।

কোন শহরের পাল্লা ভারী
টিমলিজের সমীক্ষা বলছে, মুম্বই, চেন্নাইয়ে কর্মসংস্থান সম্ভাবনা সর্বাধিক। যেখানে কলকাতা, পুণে ও আমদাবাদে আগের তিন মাস থেকে তা একটু কমেছে। তবে কলকাতায় তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে কাজের সুযোগ ভাল বাড়বে বলে ইঙ্গিত। এই শহরে টেলিকম ও তথ্যপ্রযুক্তি-ই এই মুহূর্তে সব থেকে দ্রুত গতিতে বাড়ছে বলে জানিয়েছে তারা।
সম্ভাবনা ব্যবসায়
বাড়তে থাকা ব্যবসা সম্ভাবনার ৯০% তৈরি হবে বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, পুণে, হায়দরাবাদে। ২০১০-এই লগ্নিকারীদের নজর ছিল মুম্বইয়ে। কিন্তু এই ৩ মাসে মুম্বই ও দিল্লি পিছিয়ে। ব্যবসার গন্তব্য হিসেবে আগের তিন মাসে বেশ নীচে নেমেছিল কলকাতা। আর এ বারও খুব এদিক-ওদিক হয়নি এর অবস্থান।

খেয়াল রাখুন
জিও-ইনফর্মেটিক্স
আগামী ১ অগস্ট থেকে জিওইনফর্মেটিক্স-এ এক বছরের স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা পাঠ্যক্রম শুরু হচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি-তে। আবেদনপত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। জমার শেষ দিন ১৭ জুন। প্রবেশিকা পরীক্ষা হবে ৫ জুলাই। ফল বেরোবে ১৪ জুলাই। মোট আসন সংখ্যা ১২।
প্রতিষ্ঠানটি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতরের স্বীকৃত। আর ডিপ্লোমা পাঠ্যক্রমটি পশ্চিমবঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি) দ্বারা অনুমোদিত। অঙ্ক, ফিজিক্স, জিওলজি, জিওফিজিক্স, জিওগ্রাফি, অ্যাটমোস্ফেরিক সায়েন্স, ইলেকট্রনিক সায়েন্স, রিমোট সেন্সিং (আর এস) ও জিওগ্রাফিক্যাল ইনফর্মেশন সিস্টেম (জি আই এস), এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স-এ স্নাতকোত্তর পাশ হলে বা সিভিল-সহ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের যে কোনও শাখায় স্নাতক পাশ হলে ভর্তির আবেদন করা যাবে। স্নাতক (ইঞ্জিনিয়ারিং) বা স্নাতকোত্তরে ন্যূনতম ৫৫% নম্বর থাকতে হবে। বসতে হবে প্রবেশিকা পরীক্ষায়। ভর্তির বিষয়টি দৈনিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানানো হবে। জানা যাবে রাজ্য সরকারের
banglarmukh.com ওয়েবসাইটটি থেকেও। সল্ট লেকের বিকাশ ভবনের চার তলায় ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি-র জিওইনফর্মেটিক্স অ্যান্ড রিমোট সেন্সিং সেল থেকে আবেদনপত্র মিলবে। বাংলার মুখ ওয়েবসাইট থেকে তা ডাউনলোড-ও করা যাবে। ফোন নম্বর- (০৩৩) ২৫৬৯ ৩৭২২/২৫৬৯ ৩৭৩৬।

ভর্তির আবেদনপত্র
দুর্গাপরের রাহুল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রমে ভর্তির আবেদনপত্র চাওয়া হচ্ছে। যে সমস্ত কোর্সের জন্য ১০+২ উত্তীর্ণরা যোগাযোগ করতে পারেন, সেগুলি হল ল’কলেজ অফ দুর্গাপুরে পাঁচ বছরের আইন পাঠ্যক্রম। বার কাউন্সিলের স্বীকৃত কোর্সটি বর্ধমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন। এখানে আছে দু’বছরের ‘এম এস ডবলিউ’ বা মাস্টার ইন সোস্যাল ওয়ার্ক কোর্স-ও। ফোন করে নিন ০৩৪৩-২৫২০০০৯ নম্বরে। দুর্গাপুর কলেজ অফ কমার্স অ্যান্ড সায়েন্সে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত মাইক্রোবায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এবং বায়োটেকনোলজিতে তিন বছরের পাঠ্যক্রমে ভর্তির আবেদন -পত্র দেওয়া হচ্ছে। ফোন নম্বর ০৩৪৩-২৫২০৮৮৬। গোষ্ঠীর ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট অফ দুর্গাপুরে ‘এম বি এ’ কোর্সেও ভর্তি চলছে। ফোন নম্বর- ০৩৪৩-২৫২০৭১৩।

সতর্ক থাকবেন
উচ্চমাধ্যমিক বা রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার পর কোনও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে বা মেডিক্যাল অথবা ডেন্টাল কলেজে সরাসরি ভর্তির সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেয় বেশ কিছু সংস্থা। এমন প্রতিষ্ঠানের দ্বারস্থ হয়ে ভর্তি হওয়া তো দূরের কথা লক্ষ লক্ষ টাকা খুইয়েছে অনেকেই। তাই ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকরা সতর্ক থাকবেন। ভর্তির জন্য সরাসরি কলেজে যোগাযোগ করাটাই বাঞ্ছনীয়।

আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর

প্রশ্ন: নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোলের ছাত্রী। সাম্মানিক স্নাতক স্তরে দ্বিতীয় বর্ষে পাঠরতা। প্রশ্ন হল, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়ার পর কি আমি পিএসসি, স্টাফ সিলেকশন কমিশন, ইউ পি এস সি-সহ অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসতে পারব?

উত্তর: নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডিসটেন্স এডুকেশন কাউন্সিল’ এবং ‘বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন’ স্বীকৃত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতক পাশ করার পর যে কোনও সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসতে কোনও অসুবিধা নেই।
প্রশ্ন: পশ্চিমবঙ্গে কোন কোন কলেজে (সরকারি এবং বেসরকারি) বি এসসি নার্সিং কোর্স চালু রয়েছে? সেই সঙ্গে নার্সিং কাউন্সিল-এর সম্পূর্ণ ঠিকানা জানালে ভাল হয়।

উত্তর: রাজ্যে যে সমস্ত সরকারি কলেজে ‘বি এসসি (অনার্স) ইন নার্সিং’ পড়ানো হয়, সেগুলি হল ওয়েস্ট বেঙ্গল গভর্নমেন্ট কলেজ অফ নার্সিং (এস এস কে এম হাসপাতাল ক্যাম্পাস), কলেজ অফ নার্সিং (মেডিক্যাল কলেজ, কলকাতা-৭৩), কলেজ অফ নার্সিং (আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ), কলেজ অফ নার্সিং (বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ)।
আর যে সমস্ত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘বি এসসি ইন নার্সিং’ পড়ার সুযোগ রয়েছে, সেগুলি হল বি এম বিড়লা কলেজ অফ নার্সিং, কলেজ অফ নার্সিং (এশিয়া হার্ট ফাউন্ডেশন, আর এন টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিয়াক সায়েন্সেস), শোভারানি নার্সিং কলেজ (যাদবপুর), মা সারদা কলেজ অফ নার্সিং (রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠান), অ্যাপোলো গ্লেনিগল্স কলেজ অফ নার্সিং (কলকাতা-৫৪)।
ইন্ডিয়ান নার্সিং কাউন্সিল-এর ঠিকানাটি হল, কোটলা রোড, টেম্পল লেন (মাতা সুন্দরী কলেজের বিপরীতে), নয়াদিল্লি ১১০০০২। দেখে নিতে পারেন প্রতিষ্ঠানের
www.indiannursingcouncil.org ওয়েবসাইট।
First Page



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.